জন্মদিনে সারা, ফিরে দেখা পুরনো কিছু মুহূর্ত
বেশকিছুদিন সইফ আলি খানের সঙ্গে সম্পর্ক থাকার পর ১৯৯১ সালে অক্টোবর ১৩ বছরের ছোট সইফকে বিয়ে করেন অমৃতা সিং। বিয়ে আগে ধর্মান্তরিতও হন অমৃতা। ১৯৯৩ সালে সইফ-অমৃতার জীবনে আসে তাঁদের প্রথম সন্তান সারা।
সারার মা অমৃতা বিয়ের পর অভিনয় ছেড়ে দেন। যদিও সইফের সঙ্গে তাঁর বিয়েটা সুখের হয়নি। বিয়ের ১৩ বছর পর বিয়ে ভেঙে যায় সইফ-অমৃতার। অমৃতার সঙ্গে বিয়ে ভাঙলেও মেয়ে সারা ও ছেলে অমৃতার সঙ্গে সইফের সম্পর্ক অটুট থাকে।
যদিও সম্পর্ক ভাঙার পর প্রথম দিকে সইফকে নাকি তাঁর ছেলেমেয়ের সঙ্গে দেখা করতে দিতেন না অমৃতা। সেসময় এমনই অভিযোগ এনেছিলেন সইফ।
যদিও সইফের অভিযোগ সেসময় উড়িয়ে দিয়েছিলেন অমৃতা। তিনি বলেন, যদি ছেলেমেয়েদের সইফের কাছ থেকে আমি সরিয়েই আনতাম তাহলে তো সারার পদবী বদলে সারা সিং, ইব্রাহিম সিং রাখা হত। বর্তমানে সারা বড় হয়েছে। ওর বয়স ১৮, এখন ও আমায় জিজ্ঞাসা করে আমার বাবা কোথায় যখন ভাই আর আমার বাবাকে প্রয়োজন, তখন বাবা পাশে নেই।
পরবর্তীকালে অবশ্য সারা ও ইব্রাহিমের সঙ্গে বহুবার দেখা গেছে সইফ আলি খানকে।
পরবর্তীকালে অবশ্য সারা ও ইব্রাহিমের সঙ্গে সইফের তিক্ত সম্পর্ক অনেকটাই মধুর হয়। এমনকি সইফ-করিনার বিয়েতেও দেখা যায় সারকে।
সারার সঙ্গে তাঁর সৎ মা করিনা কাপুর খানের সম্পর্কও বেশ ভালো।
শোনা যায়, সারাকে স্মার্ট পোশাক পরতে ও রোগা হওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন করিনাই।