আজ ওয়ার্ল্ড ফটোগ্রাফি ডে! এমন দিনে দেখে নিন বিশ্ব সংসারে সাড়া ফেলে দেওয়া কিছু ছবি
অনাহার ও মিশনারিজ অফ চ্যারিটি।
আলান কুরদি নামের এই সিরিয়ান বাচ্চার মর্মান্তিক মৃত্যুর এই ছবি গোটা বিশ্বকে কাঁদিয়েছিল।
বাবা ও ছেলে- ১৯৪৯ ও ২০০৯।
দিয়াগো ফ্রাজাও তরকুয়াতো। বেহালা শিক্ষক মারা যাওয়ার দিন কান্নায় ভেঙে পড়েছে এই ১২ বছরের ব্রাজিলিয়ান ছেলে। বেহালার সুরে তাঁকে দারিদ্রের যন্ত্রণা ভুলতে শিখিয়েছিলেন সেই শিক্ষক।
পরিত্যক্ত এক পিয়ানোর সুর তোলার চেষ্টায় এক রাশিয়ান সৈনিক। চেচনিয়ায় ১৯৯৪-এ।
২০০৯ অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ দাবানলের সময়।
সাত মাস পর মেয়ের সঙ্গে দেখা হওয়ার পর এক মার্কিন সেনার কান্না।
মুম্বইয়ে সিরিয়াল ব্লাস্টের সময় বহু মানুষের প্রাণ বাঁচানো পুলিশ কুকুর জঞ্জির।
মরণঝাঁপ : ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ধ্বংসের আগের মুহূর্ত।
ভূমিকম্পও বিচ্ছেদ ঘটাতে পারেনি যে সম্পর্কে।
মঙ্গলে সূর্যাস্ত।
যুদ্ধ ন, শান্তি চাই।
পাপুয়ার এক বাজারে নাগরিকদের কণ্ডোমের ব্যবহার বোঝানো হচ্ছে।
কটকে ২০১১-র বন্যায়।
বিশ্বের শেষ সাদা গণ্ডার সুদান।