উচ্চমাধ্যমিক ২০১৮-র মেধাতালিকা

Fri, 08 Jun 2018-3:07 pm,

ভূগোলে ১০০, দর্শনে ১০০, কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনে ৯৯, ইতিহাসে ৯৮, বাংলায় ৯৯, ইংরেজীতে ৯০। মোট ৪৯৬ নম্বর পেয়ে উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম জলপাইগুড়ি জেলা স্কুলের গ্রন্থন সেনগুপ্ত। কলাবিভাগ থেকে মেধাতালিকায় প্রথম হয়ে রেকর্ড গড়ল গ্রন্থন।  

৪৯৩ নম্বর পেয়ে মেধাতালিকায় দ্বিতীয় ঋত্বিক কুমার সাহু।

৪৯০ নম্বর পেয়ে উচ্চমাধ্যমিকে তৃতীয় শাশ্বতর ফেভারিট ক্রিকেটার বিরাট কোহলি। দিনে ৮-১০ ঘণ্টা পড়াশোনার পাশাপাশি রোজ বিকেলে বন্ধুদের সঙ্গে মাঠে খেলাধুলা ছিল মাস্ট।

যুগ্ম তৃতীয় তিমিরবরণ দাস।

৪৮৭ নম্বর পেয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে দিব্যদুত শাসমল।  

৪৮৬ নম্বর পেয়ে মেধাতালিকায় পঞ্চম যাদবপুর বিদ্যাপীঠের অভ্রদীপ্তা। পাশাপাশি কলকাতাতেও প্রথম অভ্রদীপ্তা। সারা রাজ্যে মেয়েদের মধ্যেও প্রথম সে।

মাধ্যমিকে দ্বিতীয় বীরভূমের রৌণক উচ্চমাধ্যমিকেও জায়গা করে নিয়েছে মেধাতালিকায়। স্থান পঞ্চম।

উচ্চমাধ্যমিকে পঞ্চম সরিফুল ইসলাম।  

মাধ্যমিকে দ্বিতীয় হওয়ার পর উচ্চমাধ্যমিকে ষষ্ঠ। চাপ যে একটা ছিল, স্বীকার করে নিচ্ছে দেবদত্তা।

৪৮৫ নম্বর পেয়ে ষষ্ঠ হলেও উত্তরপাড়ার মধুরিমার মনখারাপ ইংরেজীর নম্বরটা একটু কম হয়ে যাওয়ায়।

উচ্চমাধ্যমিকে ষষ্ঠ কিশলয়ের পছন্দের বিষয় অঙ্ক। সংখ্যাতত্ত্বের ধাঁধাই তাকে টানে বেশি।

ষষ্ঠ নয়নিকার হবি পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে গান শোনা। ভবিষ্যতে ইংরেজী বিষয়ে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী নয়নিকা।

ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে হুগলীর আরামবাগের কুন্তলও।

৪৮৪ নম্বর পেয়ে সপ্তম হয়েছে উত্তর ২৪ পরগনার দেবজিত দে।  

সপ্তম হয়েছে বেথুন স্কুলের দিশা ঘোষও।

৪৮৩ নম্বর পেয়ে উচ্চমাধ্যমিকে অষ্টম বিশ্বজিত দত্ত, তবে কমার্সে প্রথম।

মেধাতালিকায় অষ্টম স্থানে রয়েছে কৃষ্ণনগর কলেজিয়েট স্কুলের ছাত্র দেবশুভ্র।

অষ্টম হয়েছে বর্ধমান টাউন স্কুলের সায়ন্তন চক্রবর্তীও।

উচ্চমাধ্যমিকে নবম প্রত্যুষার মতে ভালো রেজাল্টের জন্য প্রতি বিষয়ে একজন করে গৃহশিক্ষকই যথেষ্ট।

৪৮১ নম্বর পেয়ে দশম স্থানে আছে বীরভূমের চন্দন আলি। চন্দনের দাবি, বাঁধাধরা কোনও রুটিন নয়, যখন ইচ্ছে হয়েছে তখনই পড়াশোনা করেছে সে। আর তাতেই এসেছে সাফল্য।  

ZEENEWS TRENDING STORIES

By continuing to use the site, you agree to the use of cookies. You can find out more by Tapping this link