দু`বার মহামারীতে অসুস্থ হয়েছিলেন গান্ধীজি! অতিমারিতে বাঁচার উপায়ও বলে গিয়েছিলেন
১৯১৮-তে স্প্যানিশ ফ্লু ও ১৯৪৫ সালে ইনফ্লুয়েঞ্জা মহামারীতে আক্রান্ত হয়েছিলেন মহাত্মা গান্ধী। জাতির জনক নিজের কথায় মহামারীর সময় আত্মরক্ষার পরামর্শ দিয়ে গিয়েছিলেন। দেশ তথা গোটা বিশ্ব এখন মরামারীতে জেরবার। লাখ লাখ মানুষ মারা গিয়েছেন। কে, কখন করোনায় আক্রান্ত হবে কেউ জানে না। এমন দুঃসময় গান্ধীজির উপদেশগুলি মেনে চললে ক্ষতি কী! আজ, গান্ধীজির জন্মদিনে আমরা গান্ধীজির সেই কথার ছলে দেওয়া উপদেশগুলি এক নজরে দেখব-
"এমনভাবে বাঁচতে হবে যেন আজই শেষ দিন। এমনভাবে শিখতে হবে যেন আজীবন এখানেই থাকতে হবে।"
"বদল শুরু হয় নিজের থেকে। নিজেকে এমনভাবে বদলাও যেন এটাই তুমি দুনিয়াতে দেখতে চাও।"
"আমি না চাইলে কেউ আমার কোনও ক্ষতি করতে পারবে না।"
"আমি কাউকে অপরিচ্ছন্ন অবস্থায় আমার মস্তিষ্কে প্রবেশ করতে দেব না।"
"সোনা, রূপোর টুকরো সম্পত্তি হতে পারে না। স্বাস্থ্ই সব থেকে বড় সম্পদ।"
"আজ কী করছ, তার উপরই ভবিষ্যত্ দাঁড়িয়ে।"
"দুশ্চিন্তা শরীরের সব থেকে বেশি ক্ষতি করে। ভগবানের উপর বিশ্বাস থাকলে দুশ্চিন্তা করতে নেই।"
মানবিকতার উপর বিশ্বাস হারাতে নেই। মানবিকতা সমুদ্রের মতো। সেই সমুদ্রের কয়েকটি বিন্দু জল নোংরা হতে পারে। তবে তার জন্য পুরো সমুদ্র দূষিত হবে না।"