Benefit of early rising: এই হাফডজন কারণ জানলে আপনিও ভোরেই ঘুম থেকে উঠবেন...
ভোরে ওঠা শুধুমাত্র আত্ম-পরিচর্যার জন্য শান্তিপূর্ণ সময় এনে দেয় তাই না, এটি আপনাকে যোগ-ব্য়ায়াম, ধ্যান,ডায়েরি লেখার জন্য সময় দিয়ে থাকে এবং সুস্থ রাখতে সাহায্য় করে।
ভোরে ওঠা ঘুমের 'সার্কাডিয়ান রিদিম'-এর সঙ্গে মিল রেখে চলে, যা ঘুমের ভালো অভ্যাস তৈরি করে এবং ৭-৮ ঘণ্টার বিশ্রামদায়ক ঘুমকে নিশ্চিত করে।
নিয়মিত ঘুমের সময়সূচী ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়, বলিরেখা এবং ব্রণর মতো বার্ধক্যের লক্ষণগুলি হ্রাস করা।
ভোরে ওঠার ফলে পরিবারের সঙ্গে ব্রেকফাস্ট করার জন্য বেশি সময় পাওয়া যায়, যা আরও ভালো সম্পর্ক এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলে।
ভোরে ওঠা মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক। দিনের শুরুতে সময় নিয়ে ধীরে ধীরে কাজ করা এবং কাজের চাপ এড়ানো যায় ফলে মানসিক শান্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে।
ভোরবেলা ঘুম থেকে ওঠার ফলে একজন ব্যক্তির মন সতেজ থাকে, যা আরও ভালোভাবে চিন্তা করতে এবং যে কোনও সমস্যার সমাধান করা আরও সহজ করে তোলে। এটি দিনের শুরুতেই কঠিন কাজগুলিকে অনেক সহজে সম্পন্ন করার ক্ষমতা বাড়ায়।