Artemis Moon Exploration: গুরুদায়িত্ব ভারতীয় বংশোদ্ভূত সুবাসিনীর কাঁধে
'আর্টেমিস লুনার এক্সপ্লোরেশন'। নাসার প্রকল্প। এই প্রকল্প নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। নাসা জানিয়েছে, স্পেস লঞ্চ সিস্টেম ও ওরিয়ন রকেটের মাধ্যমে চাঁদে মহাকাশচারীদের পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে চাঁদের অনেক অজানা তথ্য খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হবে।
এমন বিরল প্রকল্প তো নাসা কতই নেয়। কিন্তু এর সঙ্গে হঠাত্ ভারতীয় যোগাযোগ ঘটে গিয়েছে বলে সেটা একটু আলোচ্য হয়ে উঠেছে। Subassini Yeyer একজন বিজ্ঞানী। ইঞ্জিনিয়ার। ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তিনি এই প্রকল্পে বড় দায়িত্ব ভার গ্রহণ করেছেন। স্পেসক্র্যাফ্টটিকে চাঁদে পাঠানোর প্রযুক্তিগত দিকটির খেয়াল রাখার কথা তাঁর। Coimbatore-এর মেয়ে সুবাসিনী গত দু বছর ধরে Space Launch System-এর সঙ্গে যুক্ত।
সুবাসিনী বলছেন, চাঁদে যাওয়ার বয়স প্রায় ৫০-ছুঁইছুঁই। এবার আবার আমরা চাঁদে যাওয়ার চেষ্টা করছি। এরপর মঙ্গলেও যাব আমরা। আপাতত এই প্রকল্পের কোর স্টেজের কিছু কাজপত্র আমি দেখছি।
Nasa-র এই Artemis Lunar Exploration Program খুবই উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। NASA-র নতুন একটি রকেট, যেটাকে SLS (Space Launch System) বলা হচ্ছে, সেটা আকাশচারীদের প্রায় ২ লক্ষ ৫০ হাজার মাইল দূরে চাঁদের কক্ষপথের কাছাকাছি নিয়ে যাবে।
এই প্রকল্পে তিনটি ধাপ আছে। Artemis I, যে SLS ও Orion spacecraftটিকে পরীক্ষা করবে। Artemis II-য়ে এদের টেস্ট ফ্লাইট করানো হবে। Artemis III-র মাধ্যমে NASA মহাকাশচারীদের চাঁদে নিয়ে যাবে।
২০২৪ সালের মধ্যে আর্টেমিস ৩ মিশনের মাধ্যমে চাঁদে মহাকাশচারী পাঠানোর পরিকল্পনা করছে নাসা। আর সেই প্রোগ্রামেরই বড় দায়িত্বে সুবাসিনী আইয়ার।