বিশ্বের দরবারে বাঙালি বিজ্ঞানীর জয়জয়কার, জিতলেন বিরল সোনা
মানসিক চাপ, অনুভূতি, স্মৃতি, ভয়। এই তিন অনুভূতির উপর দীর্ঘদিন ধরে আলোকপাত করেন তিনি। তাঁর গবেষণার খ্যাতি এবার আন্তর্জাতিক মহলে ছড়িয়ে পড়ল। বাঙালি স্নায়ুবিজ্ঞানী সুমন্ত্র চট্টোপাধ্যায়কে সম্মানিত করল ইউরোপিয়ান মলিকিউলার বায়োলজি অর্গানাইজেশন (এমবো)।
বেঙ্গালুরুর ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োলজিক্যাল সায়েন্সেস-এর (এনসিবিএস) সিনিয়র প্রফেসর এবং সেন্টার ফর ব্রেন ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রিপেয়ার-এর অধিকর্তা তিনি। 'সোনা' নামেই বিজ্ঞানী মহল তাঁকে একডাকে চেনে।
এর আগে মাত্র চারজন ভারতীয় বিজ্ঞানী এই সম্মান পেয়েছেন। যাঁদের মধ্যে নরেন্দ্র মোদীর মুখ্য বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা কে বিজয়রাঘবন রয়েছেন। তবে সুমন্ত্রই প্রথম বাঙালি এবং ভারতের প্রথম স্নায়ুবিজ্ঞানী হিসাবে এই সম্মান পেলেন।
জীববিজ্ঞানে আজীবন অবদানের জন্য তাঁকে অ্যাসোসিয়েট সদস্য করল এমবো। গত ৫৭ বছরে এমবো-র ১৮০০-র বেশি সদস্যের মধ্যে রয়েছেন ৮৮ জন নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী।
২২ বছর ধরে বিজ্ঞান সাধনা করছেন তিনি। নিজের এই সাফল্যের জন্য সুমন্ত্র চট্টোপাধ্যায় তাঁর ছাত্রছাত্রীদেরও কৃতিত্ব দিয়েছেন।