Israel-Palestine Conflict: ইজরায়েলের এমন ধ্বংসাত্মক অস্ত্র যা মুহূর্তের মধ্য়ে শেষ করবে শত্রুকে
হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে এটি ইজরায়েলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র। এই ট্য়াঙ্কটি ইজরায়েল ডিফেন্স ফোর্সের ব্য়াকবোন। এতে লাগানো রাডার সিস্টেম, অপটিক্যাল ওয়ার্নিং সিস্টেম, ক্যামেরা এবং অন্যান্য সেন্সর নিরাপত্তার দিক থেকে এটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও এটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি।
ইজরায়েলের আরও এক মারাত্মক অস্ত্র হল হেরন ড্রোন। এই ড্রোনটি ভারতীয় সেনাদের কাছেও আছে। এর শক্তি সারা বিশ্বে স্বীকৃত। এই ড্রোনের সাহায্যেই আল কায়েদা প্রধান ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করেছিল আমেরিকা। শুধু রিমোট টিপলে শত্রু শেষ। ইজরায়েল এখন হামাসের উপরও এটি ব্যবহার করছে। হেরন ড্রোনের মতো হার্মিস ড্রোনও ইজরায়েলি সেনাবাহিনীর বড় অস্ত্র। ১৭ মিটার চওড়া ডানা বিশিষ্ট হার্মিস ড্রোনটি প্রায় ৭,৬০০ মিটার উচ্চতায় ৩৬ ঘন্টা উড়তে পারে।
হামাসকে ধ্বংস করার জন্য ইজরায়েল তাদের যুদ্ধজাহাজও প্রস্তুত করেছে। ইজরায়েলের একটি দিকে লোহিত সাগর। ওইদিকে শত্রুর মোকাবিলা করার জন্য় এই কাভারেট যুদ্ধজাহাজটি ইজরায়েল তৈরি করে রেখেছে। এই যুদ্ধজাহাজে ২৫০টিরও বেশি অত্যাধুনিক সেন্সর, অস্ত্র এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইজরায়েলে সন্ত্রাসবাদীদের পদক্ষেপকে দ্রুত থামানোর জন্য় ইজরায়েলের সাংসদ এই মিসাইল ব্য়বহার করার দাবি জানিয়েছেন। জেরিকো-৩ মিসাইল এতটাই ধ্বংসাত্মক যে, এটি ব্যবহার করলে মুহূর্তের মধ্যে বদলে যাবে এই যুদ্ধের মানচিত্র। এই মিসাইলকে ডুমস ডে বলা হয়। শুধু তাই নয় জেরিকো-৩ মিসাইল বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত পারমাণবিক ক্ষমতা সম্পন্ন মিসাইল।
আমরা যদি আরও কিছু বড় অস্ত্রের কথা বলি, তাদের মধ্যে একটি বিশেষ ধরনের ইজরায়েলি বুলডোজারও রয়েছে। এই বুলডোজারটির নাম ডি৯আর আর্মার্ড বুলডোজার। ইজরায়েল গাজায় হামলার জন্য এটি পাঠিয়েছে। এই বুলডোজারে রকেট ও আরপিজি হামলাও করতে পারে।