`কলাইনার` করুণানিধির সেলুলয়েড জীবন

Tue, 07 Aug 2018-8:25 pm,

শুধু রাজনীতি নয়, রাজনীতির বাইরেও শিল্পী হিসাবেও তাঁর বিশেষ মর্যাদা রয়েছে তামিলনাড়ুতে। একদিকে সিনেমার চিত্রনাট্যকার ও সাহিত্যিক হিসাবেও বিশেষ খ্যাতি রয়েছে এম করুণানিধির।

১৯ ৪৭ সালে রাজকুমারী ছবির চিত্রনাট্য লেখেন এম করুণানিধি, এটাই তঁর লেখা প্রথম সিনেমার চিত্রনাট্য

 

১৯৫০ সালে মানথিরি কুমারী ছবির চিত্রনাট্যও লেখেন এম করুণানিধি, যে ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন তামিল সুপারস্টার এমজিআর।

১৯৫২ সালে পারাশক্তি ছবির চিত্রনাট্যও করুণানিধির লেখা, যে ছবিটিকে অমর করে তোলেন শিবাজী গণশন ও এস এস রাজেন্দ্রন। ছবিটি তিন ভাই ও এক বোনের গল্প। যার চিত্রনাট্য হারিয়ে যাওয়া ও খুঁজে পাওয়ার উপর ভিত্তি করে লিখেছিলেন করুণানিধি।

১৯৫৪ সালে মনোহরা ছবির চিত্রনাট্য লেখেন করুণানিধি

১৯৫৬ সালে রঙ্গুন রাধা ছবির চিত্রনাট্যও এম করুণানিধির লেখা।

১৯৬৩ সালে ইরুভার উলাম ছবির চিত্রনাট্য লেছেন এম করুণানিধি। এই ছবির চিত্রনাট্য কিছুটা বিদ্রুপাত্মক ইঙ্গিতে লেখা, একজন নারী ও পুরুষের প্রেমের গল্পই উঠে এসেছে, তবে এই ছবির কারণে অনেক আক্রমণাত্বক মন্তব্য শুনতে হয় করুণানিধিকে।

১৯৭২ সালে পিল্লাইও পিল্লাই ছবির চিত্রনাট্য লেখেন করুণানিধি। এই ছবির চিত্রনাট্যেও তাঁর রাজনৈতির আদর্শের ছাপ পাওয়া যায়।

১৯৮৯ সালে 'নয়া থারাসু' ছবির চিত্রনাট্যও লেখেন এম করুণানিধি। এই ছবিতে অভিনেত্রী রাধা নক্সাল আন্দোলনকারীর ভূমিকায় অভিনয় করেন, যিনি প্যারোলে জেল থেকে ছাড়া পান।

 ২০০৮ সালে 'ওলেই ওসাই' ছবির চিত্রনাট্যও লেখেন এম করুণানিধি, ছবিটি বক্স অফিসে সেভাবে সাফল্য না পেলেও ছবিতে করণানিধির লেখা বেশকিছু ডায়ালগ দর্শকদের মন জয় করে।

শেষবার ২০১১ সালে পুন্নর শঙ্কর ছবিতে শেষবার চিত্রনাট্য লেখেন এম করুণানিধি। এই ছবিতে দ্বৈত ভূমিকায় দেখা যায় দক্ষিণী অভিনেতা প্রশান্তকে। ছবিটি বক্স অফিসে সাফল্যও পায়।

ZEENEWS TRENDING STORIES

By continuing to use the site, you agree to the use of cookies. You can find out more by Tapping this link