অধিনায়ক বিরাটের যে সিদ্ধান্তগুলো নিয়ে অনায়াসেই প্রশ্ন তোলা যায়!
দক্ষিণ আফ্রিকা: বছরের শুরুতেই দলের সহ-অধিনায়ক অজিঙ্কা রাহানেকে বাইরে রেখেই প্রোটিয়দের বিরুদ্ধে দুটো টেস্ট খেলল ভারত। দুই টেস্টেই হরল দল। শেষ টেস্টে দলে রাখা হয়েছিল অজিঙ্কাকে। তাঁর ব্যাটে রান আসতেই জয় সহজ হয় ভারতের।
সাউদাম্পটন: আনফিট অশ্বিনকে নিয়েই একাদশ গড়লেন অধিনায়ক বিরাট কোহলি। স্পিন সহায়ক সাউদাম্পটনে ৫১.৫ ওভারে ৩ উইকেট নিলেও আশানারূপ পারফরম করতে পারেননি। উল্টো দিকে ভারতীয় ব্যাটিং ধ্বসিয়ে দিয়েছেন ব্রিটিশ স্পিনার মইন আলি।
লর্ডস: বৃষ্টিতে প্রথম দিনের খেলা ভেস্তে যায়। মেঘলা পরিবেশ আর বৃষ্টি-তে লর্ডস হয়ে ওঠে পেস বোলারদের স্বর্গরাজ্য। সেখানে অধিনায়ক বিরাট কোহলি কি না, পেস আক্রমণের বদলে প্রাধান্য দিলেন স্পিন মন্ত্রে। দলে রাখলেন চায়নাম্যান কুলদীপ যাদবকে। ফল – এক ইনিংস আর ১৫৯ রানে হারে ভারত।
এজবাস্টন: ইংল্যান্ড তখন ৮৭/৭। বাঁ হাতি ব্রিটিশ ব্যাটসম্যানরা অশ্বিনের সামনে দাঁড়াতেই পারছিল না। সেই সময় আক্রমণ থেকে অশ্বিনকে সরিয়ে পেসারদের নিয়ে এলেন অধিনায়ক কোহলি। ফল – স্যাম কুরানের ব্যাটে এগিয়ে গেল ইংল্যান্ড। ম্যাচও হাতছাড়া হল বিরাটদের।