এটা সবে শুরু, অনেক কিছু বাকি আছে, `কূটনৈতিক সার্জিক্যাল`-এর পর হুঙ্কার মোদীর
নিজস্ব প্রতিবেদন: মাসুদ আজহারকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করেছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ। ভারতের এমন বড়সড় সাফল্যের পর জয়পুরের নির্বাচনী সভা থেকে প্রথম প্রতিক্রিয়া দিলেন নরেন্দ্র মোদী। তাঁর আবেদন, এমন পরিস্থিতিতে গোঁজামিলের সরকার আনবেন না। একইসঙ্গে শত্রুর ঘরে ঢুকে মারার হুঁশিয়ারিও দিলেন নমো।
জয়পুরের সভায় মোদী বলেন,''আমেরিকার নিউইয়র্ক থেকে খবর আসছে, আজ রাষ্ট্রসঙ্ঘ সন্ত্রাসবাদী সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের কুখ্যাত সন্ত্রাসবাদী মাসুদ আজহারকে নিষিদ্ধ করেছে''।
তিনি আরও বলেন,''রাষ্ট্রসঙ্ঘ মাসুদ আজহারকে সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করায় গোটা বিশ্ব ঐক্যমত্য হয়েছে। এটা সন্তোষজনক। দীর্ঘ অপেক্ষার অন্ত হল। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ও সমূলে উত্পাটিত করতে ভারতের দীর্ঘ চেষ্টা সাফল্য এটা''।
তিনি আরও বলেন,''রাষ্ট্রসঙ্ঘ মাসুদ আজহারকে সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করায় গোটা বিশ্ব ঐক্যমত্য হয়েছে। এটা সন্তোষজনক। দীর্ঘ অপেক্ষার অন্ত হল। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ও সমূলে উত্পাটিত করতে ভারতের দীর্ঘ চেষ্টা সাফল্য এটা''।
প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি,''যেখান থেকে দেশের বিপদ হতে পারে সেখানে ঢুকে মারব। গুলি আসলে গোলা মারব''।
তাঁর আবেদন, দেশ আত্মবিশ্বাসী হচ্ছে, দয়া করে এমন সময় গোঁজামিলের সরকার আনবেন না। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিশ্ব ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে। এজন্য ১৩০ কোটি ভারতীয়র তরফে বিশ্বকে ধন্যবাদ দিতে চাই।
মোদীর কথায়,''সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ও এয়ার স্ট্রাইকের ফলে ৪০ বছর ধরে সমস্যা বুঝতে পেরেছে ওরা। পাকিস্তানের নাগরিকরাও সক্রিয় হয়েছেন। রাষ্ট্রসঙ্ঘের সিদ্ধান্তের জেরে তাঁরা পাক সরকারের উপরে আরও চাপ বাড়াবেন''।
মোদীর হুঙ্কার, এটাই নতুন। এটাই নতুন ভারতের হুঙ্কার। আজ ভারতের কথা শোনে গোটা দুনিয়া। ভারতের কথা এড়ানো যায় না আর। এটা প্রমাণ হয়ে গেল আজ। আর এটা সবে শুরু হল। দেখুন আর কী হয় এবার।