এক রিকশাওয়ালা ও মিমির ছোটবেলার গল্প
কমলিকা সেনগুপ্ত: ছোটবেলা থেকে মিমিকে জলপাইগুড়ির স্কুলে নিয়ে যেতেন তিনি। সেই সঞ্জয়ই রিকশা নিয়ে হাজির হলেন জলপাইগুড়িতে মিমির বাড়ির সামনে। সঞ্জয়কে দেখে চিনতে পারলেন তৃণমূল প্রার্থী। প্রশ্ন করলেন, ভাল আছো?
জলপাইগুড়ির মিমি আজ টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী। যাদবপুর কেন্দ্রে হয়েছেন তৃণমূলের প্রার্থী। যাদবপুরে প্রচারের ফাঁকে পৌঁছেছেন জলপাইগুড়ির বাড়িতে।
জলপাইগুড়ির হোলি চাইল্ড স্কুলে পড়তেন মিমি চক্রবর্তী। বাড়ি থেকে তাঁকে স্কুলে নিয়ে রিকশায় স্কুলে নিয়ে-আসা যাওয়া করতেন সঞ্জয়। সোমবার সকালে মিমির বাড়ির সামনে হাজির হন সঞ্জয়।
সাদা-নীল বেলুন দিয়ে রিকশা সাজিয়েছিলেন সঞ্জয়। স্কুলে পড়ার সময় থেকে মিমিকে ম্যাডাম বলে ডাকতেন তিনি।
সঞ্জয়কে দেখে মিমি জানতে চান, মামা কেমন আছো? একেবারে দাঁড়ি কেটে এসেছো যে! আর তাতেই আনন্দে আত্মহারা সঞ্জয়। এত নামডাকের পরও ছোটবেলার মামাকে ভোলেননি মিমি। গল্পটা যেন ঠিক রবিঠাকুরের কাবুলিওয়ালা ও মিনির।
এদিন স্থানীয় মন্দিরে পুজো দেওয়ার পর তৃণমূলের প্রচার শুরু করেন মিমি চক্রবর্তী।