Mahiya Mahi: অনৈতিক যৌনতা থেকে অশ্লীল MMS, মাহিকে নিয়ে যত বিতর্ক...
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেফতার করা হয়েছে বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মাহিয়া মাহিকে। অভিযোগ পুলিসের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করেছেন তিনি। বাংলাদেশ পুলিসের দায়ের করা মামলায় মাহিয়া মাহিকে গ্রেফতার করা হয়। ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা মাহি।
শুক্রবার রাতে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া পেজে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেন। নায়িকা অভিযোগ করেন, তাঁর স্বামীর গাড়ির শোরুমে ভাঙচুর চালিয়েছে প্রতিবেশী ইসমাইল হোসেন ওরফে লাদেন এবং মামুন সরকারের লোকজন৷ ফেসবুকে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিসের বিরুদ্ধে ‘ঘুষ’ নেওয়ার অভিযোগ তোলেন মাহি।
তবে মাহিকে নিয়ে বিতর্ক কম নয়। ২০১৬ সালে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেন মাহি। চার বছরের বেশি সময় সংসার করার পর ২০২১ সালের জুনে তারা ডিভোর্স হয় তাদের। সে বছরই গাজীপুরের ব্যবসায়ী ও রাজনীতিক রাকিব সরকারকে বিয়ে করেন অভিনেত্রী। শোনা যায় শাহরিয়ার ইসলাম শাওন নামে এক যুবককে বিয়ে করেন মাহি।
২০২১ সালের ডিসেম্বরে মাহিয়া মাহির সঙ্গে ফোনালাপ ফাঁসকে কেন্দ্র করে তথ্য প্রতিমন্ত্রীর পদ হারাতে হয়েছিল ডা. মুরাদ হাসানকে। বিষয়টি নিয়ে সে সময় বেশ জলঘোলা হয়। ফাঁস হওয়া ওই ফোনে ডা. মুরাদ অশ্লীল ভাষায় মাহিকে তার সঙ্গে দেখা করার জন্য বলেন। যার জেরে মুরাদকে মন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করতে হয়।
২০১৪ সালের ৩১ জানুয়ারি মাহি ফেসবুকে জানান ‘অগ্নি-২’এর পর আর কোনও ছবিতে অভিনয় করবেন না। এরপরই ভাইরাল হয় অভিনেত্রীর অশ্লীল ভিডিও। বলা হয়, ভিডিওর মেয়েটি মাহি। জাজ মাল্টিমিডিয়া ব্যান করে নায়িকাকে। অথচ জাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার আব্দুল আজিজের সঙ্গে মাহির সম্পর্কের কানাঘুসোও শোনা যায়।
এমনকী শ্যুটিংয়ে গিয়ে নানা অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। ‘টাকা হাতিয়ে’ নেওয়া, ১০ জনের টিম নিয়ে গিয়ে তার খরচ প্রযোজককে দিতে বাধ্য করা, ডেট দিয়ে সেই শ্যুটিং না করা-সহ বহু অভিযোগ রয়েছে মাহির বিরুদ্ধে।