Jalpaiguri: খুব অল্পদিনের ছুটিতেই ঘুরে আসতে পারেন ডুয়ার্সের এই নতুন জায়গা থেকে! অপূর্ব অভিজ্ঞতা হবে...
মহুয়াবাড়ির এই জায়গা থেকে আপনি বেড়াতে যেতে পারেন বৈকণ্ঠপুর জঙ্গলের বোদাগঞ্জের ভ্রামরি দেবীর মন্দির, শিকারপুরে দেবী চৌধুরানীর মন্দির, ভোরের আলো, জল্পেশ মন্দির, গরুমারা জাতীয় উদ্যান, লাভা-লোলেগাঁও, ন্যাওড়া ভ্যালি জাতীয় উদ্যান-সহ প্রভৃতি। (তথ্য ও ছবি: প্রদ্যুৎ দাস)
আবহাওয়া পরিষ্কার থাকলে আপনি কটেজ থেকেই উপভোগ করতে পারবেন অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। কটেজ থেকেই উপভোগ করতে পারবেন কাঞ্চনজঙ্ঘা। (তথ্য ও ছবি: প্রদ্যুৎ দাস)
কটেজ যেন 'বাম্বু হাউস'! পুরোপুরি বাঁশের তৈরি। আসবাবপত্র থেকে শুরু করে বিছানা, চেয়ার-টেবিল সবই বাঁশের। (তথ্য ও ছবি: প্রদ্যুৎ দাস)
কটেজ সংস্থার কর্ণধার রঞ্জিত রায় পর্যটকদের এখানে আসার আহ্বান জানান। এখানকার পরিবেশ দেখলে পর্যটকেরা মুগ্ধ হবেন বলে তাঁর বিশ্বাস। তাঁর বক্তব্য, এখানে রাত্রিবাস করার ক্ষেত্রে পর্যটকদের কোনো সমস্যা হবে না। ধর্মীয় স্থান-সহ ডুয়ার্সের পাহাড় জঙ্গল ঘুরতে পারবেন তাঁরা। (তথ্য ও ছবি: প্রদ্যুৎ দাস)
খরচও হাতের নাগালে। দার্জিলিং-কালিম্পংয়ের মতো পাহাড়ি জায়গায় হোমস্টের যেমন খরচপাতি, এখানেও ঠিক তেমন। ডাবল বেড, ট্রিপল বেড থেকে শুরু করে ফাইভ বেডের সুবিধা রয়েছ। ডাবল বেডে ১৫০০, ট্রিপল বেডে ১৮০০, ফাইভ বেডে ৩৫০০ টাকা করে মাথা পিছু খরচ। স্বল্পমূল্যে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। তাই দেরি না করে পুজোর মরশুমেই চলে আসুন। (তথ্য ও ছবি: প্রদ্যুৎ দাস)
এনজেপি স্টেশন থেকে গাড়ি ভাড়া করলে সোজা চলে আসতে পারবেন মাত্র ৬৫ কিলোমিটার দূরের এই মহুয়াবাড়িতে। খরচও হাতের নাগালে। আবার ময়নাগুড়ি স্টেশন থেকে গাড়ি ভাড়া করে আসতে পারেন মাত্র ৫ কিলোমিটার উজিয়ে। বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে চার চাকা গাড়িতে মাত্র ৭৫ কিলোমিটার। জলপাইগুড়ি রোড স্টেশন থেকে গাড়িতে মাত্র ২০ কিলোমিটার। তবে, ময়নাগুড়ি স্টেশন থেকে এলে কিছুটা ভাড়া কম হবে।। (তথ্য ও ছবি: প্রদ্যুৎ দাস)