ভাগনী মমতাকেই প্রধানমন্ত্রী দেখতে চান মামা
কমলিকা সেনগুপ্ত ও প্রসেনজিত্ মালাকার: মামাবাড়ির গ্রামে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার রামপুরহাটের কর্মসূচি থেকে সরাসরি বীরভূমের কুসুম্বা গ্রামে পৌঁছে যান মুখ্যমন্ত্রী।
ভাগনীকে দেখে স্মৃতিমেদুর মামা অনিল মুখোপাধ্যায়। প্রতি শীতের ছুটিতে এই বাড়িতে আসত। সবকিছুতে ওর উত্সাহ ছিল।
মামাও চান দেশের প্রধানমন্ত্রী হোক ভাগনী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন মামার সঙ্গে দেখা করে তাঁর শরীর-স্বাস্থ্যের খোঁজখবর করেন। নিজের খেয়াল রাখতে বলেন। মামাও ভাগনীকে নিজের খেয়াল রাখার পরামর্শ দেন।
এদিন গ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখে আপ্লুত গোটা গ্রাম। তাঁদের চোখে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গ্রামের মেয়ে।
মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কেয়ারটেকার মন্টু দাস। তাঁর ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান হচ্ছে ওই গ্রামে। সেখানেও যান মুখ্যমন্ত্রী। কথা বলেন বরকনে ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে।
মুখ্যমন্ত্রীও শৈশবের স্মৃতির কথা শুনিয়েছেন। গ্রামের রাস্তাঘাট কীভাবে গত সাত-আট বছরে কীভাবে বদলে গিয়েছে, সেকথাও মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন। রাজ্য সরকার গ্রামের রাস্তা-সহ একাধিক উন্নয়নে কী কী কাজ করেছে, তাও জানিয়েছেন তিনি।
মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ৩০ বছর পর তাঁর জ্যাঠার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তাঁর দেখা হয়েছে। তাঁর বাবার গ্রামের বাড়ি বীরভূমের চাটাইপুরে। পরেরবার তিনি ওই গ্রামেও যাবেন।