রোগ নিরাময় করতে যে সব ‘অদ্ভুত’ থেরাপি ব্যবহার হয়
পেরুর একটি প্রাচীন প্রথা। মনে করা হয়, গর্ভবতী মহিলার পেটে ডলফিন স্পর্শ করলে ভ্রুণের মস্তিষ্ক আরও উন্নত এবং ক্ষুরধার হয়। ডলফিনের থেকে নির্গত উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন তরঙ্গ সহয়তা করে এই থেরাপিতে।
এমন শামুক থেরাপি হয় টোকিও-তে। স্যালনে মাত্র ৫ মিনিট মুখে এই থেরাপি করা হয়। শুষ্ক ত্বক এবং দাগ থেকে রেহাই পেতে এই থেরাপি নেওয়া হয়।
এই থেরাপির নাম ‘ডক্টর ফিশ’। ত্বকের জটিল রোগ সারাতে এই থেরাপি করা হয়।
ইন্দোনেশিয়া রাওয়া বুয়াতে স্থানীয় বাসিন্দারা মনে করেন, রেল লাইন শুয়ে থাকলে অনেক জটিল রোগ নিরাময় হয়।
গোটা মাছ গিলে খাওয়ার রীতি হায়দরাবাদে।
কম্বোডিয়ায় ব্রণ সারানোর প্রাচীন রীতি।
কম্বোডিয়ায় গবাদি পশুর মূত্র দিয়ে তৈরি হয় নানা রোগের ওষুধ।
মুখে পক্ষাঘাত হলে জাপানে এভাবেই থেরাপি নেওয়া হয়।