`সত্য ও ন্যায়বিচারের জয়`, যোশী থেকে যোগী, আদালতের রায়ে সবার মুখে একই সুর
মুরলী মনোহর যোশী : "ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত আদালতের। এটা প্রমাণ করল যে ৬ ডিসেম্বর অযোধ্যার সেই ঘটনার পিছনে কোনও ষড়যন্ত্র ছিল না। আমাদের কর্মসূচি ও মিছিল কোনও ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল না। এই রায়ে আমরা খুশি। রামমন্দির নির্মাণ নিয়ে এবার প্রত্যেকের উত্সাহী হওয়া উচিত।" এদিন লখনউয়ে আদালতে রায় ঘোষণার পরই মুরলী মনোহর যোশীর বাড়িতে মিষ্টি বিতরণ করতে দেখা যায়।
রাজনাথ সিং : "ন্যায় বিচার জিতল। বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলায় লখনউয়ের বিশেষ আদালত লালকৃষ্ণ আডবাণী, মুরলী মনোহর যোশী, কল্যাণ সিং, উমা ভারতী সহ ৩২ জনকে বেকসুর খালাস ঘোষণা করেছে। আদালতের এই রায়কে স্বাগত। আদালতের এই রায় এটা প্রমাণ করল যে, দেরিতে হলেও সত্য ও ন্যায়েরই জয় হয়।"
যোগী আদিত্যনাথ : "ন্যয় বিচারের জয়। এই রায় স্পষ্ট করে দিল যে তত্কালীন কংগ্রেস সরকার কতটা রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট ছিল। ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতির জন্য দেশের সন্ত, বিজেপি নেতৃত্ব ও বিশ্ব হিন্দু পরিষদকে মিথ্যে মামলায় ফাঁসিয়ে অবমাননা করা হয়েছিল। যাঁরা এই ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত তাঁদের এবার দেশের মানুষের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত।"
রাম মাধব : "সত্যের জয় হল। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর এই রায়। প্রত্যেকের এই রায়কে স্বাগত জানানো উচিত। আমাদের দেশের শ্রদ্ধেয় কিছু নেতার বিরুদ্ধে একটা নোংরা মামলা করা হয়েছিল। ৩ দশক পর অবশেষে সেই মামলার নিষ্পত্তি হল।"
সঞ্জয় রাউত : বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলায় লখনউয়ের বিশেষ আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউতও। তিনি বলেন, "প্রত্যাশামতই রায় এসেছে। দীর্ঘ ২৮ বছর ধরে এই সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ছিল। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে সহ গোটা শিবসেনা দল এই রায়কে স্বাগত জানাচ্ছে। আমাদের এবার ওই ঘটনা ভুলে যাওয়া উচিত।"