সুশান্তের মৃত্যুতে যোগ! মাদক সরবারহকারী চিঙ্কু পাঠানকে খুঁজছে NCB
সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর তদন্তে এবার রিয়া চক্রবর্তী এবং তাঁর ভাই সৌভিক চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করল নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো। অন্ধকার দুনিয়ার ডার্কনেটের সঙ্গে যোগ রয়েছে, এই অভিযোগেই রিয়ার বিরুদ্ধে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর তরফে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে খবর। রিয়ার বিরুদ্ধে এনসিবির মামলা দায়েরের পর এবার উঠে আসছে অন্য খবর। জি নিউজের খবর অনুযায়ী, মাদক সরবারহকারী চিঙ্কু পাঠানকে খুঁজছে এনসিবি।
জানা যাচ্ছে, দক্ষিণ মুম্বইয়ের বিভিন্ন জায়গায় মাদক সরবারহ করে চিঙ্কু। অন্যদিকে মুম্বইয়ের জুহু, ব্যান্দ্রার মতো হাই প্রোফাইল এলাকায় মাদক সরবারহ করে ইম্মা। শুধু তাই নয়, মুম্বইয়ের ফিল্মসিটি এলাকায় মাদক সরবারহের জেরে নাম উঠে আসছে মীরজের। চিঙ্কু, ইম্মা, মীরাজের পাশাপাশি মুম্বইয়ের বিভিন্ন এলাকায় মাদক সরবারহে নাম উঠে আসছে বিভিন্ন মহিলারও।
সূত্রের খবর, গুজরাট, পঞ্জাব হয়ে এইসব মাদক মুম্বইতে ঢোকে। অনেক সময় বিদেশ থেকে এই সমস্ত দামি মাদক মুম্বইতে আনা হয় বলে খবর। শুধু তাই নয়, এই সমস্ত দামি মাদক বি টাউনের বিভিন্ন সেলেবের ঘরে ঢোকে বলে খবর। তবে তারকারা কখনও নিজেরা এই সমস্ত মাদক কারবারীদের কাছে যান না এসব কেনার জন্য। নিজেদের গাড়ির চালক বা বাড়ির পরিচারকদের পাঠান মাদক সরবারহকারীদের কাছে। উঠে আসছে এমন তথ্যও
শুধু বি টাউনের তারকারাই নন, টেলিভিশনের একাধিক অভিনেতার বাড়িতেও এসব মাদক সরবারহ করা হয় বলে খবর। যা সাধারণত গাঁজা হিসেবে পরিচিত
তবে বি টাউনের তারকারা হন কিংবা টেলি অভিনেতা, মাদক সরবারহকারীদের সঙ্গে কোড ওয়ার্ডে কথা বলা হয়। মাদক কেনার জন্য তারাকারা ব্যবহার করেন ডুবিসের মতো শব্দ। অন্যদিকে মাদক সরবারহকারীরা ব্যবহার করেন এ কে ৪৭-এর মতো শব্দ। জানা যাচ্ছে, ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি কুশ-এর মতো দামি মাদক প্রায়ই বিভিন্ন তারকারা কিনে থাকেন
যার প্রত্যেক গ্রামের দাম কমপক্ষে ৫ হাজার টাকা করে
এসবের পাশাপাশি গোয়ার ব্যবসায়ী গৌরব আর্যকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ইডি। জানা যাচ্ছে, গৌরব আর্যর সঙ্গেও যোগ রয়েছে মাদকের একাধিক কারবারীর