Alice Munro Death: ছোট গল্পের কথাশিল্পী নোবেলজয়ী মুনরো প্রয়াত...
সাহিত্যে নোবেলজয়ী কানাডার লেখক এলিস মুনরো প্রয়াত হয়েছেন। কানাডার অন্টারিওর পোর্ট হোপে একটি সেবাকেন্দ্রে সোমবার (১৩ মে) তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯২ বছর।
‘সমকালীন ছোটগল্পের মাস্টার’ খ্যাত মুনরো ৬০ বছরের বেশি সময় ধরে ছোটগল্প লিখেছেন। ২০১৩ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পান।
মুনরোর জন্ম ১৯৩১ সালের ১০ জুলাই, কানাডার অন্টারিও প্রদেশের উইংহ্যাম এলাকায়। সেখানকার গ্রাম্য ও শান্ত পরিবেশেই তাঁর বেড়ে ওঠা। বাবা ছিলেন খামারের মালিক, মা স্কুলশিক্ষক।
মুনরো গভর্নর জেনালের অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনবার। ১৯৬৮ সালে প্রকাশিত ‘ড্যান্স অব দ্য হ্যাপি শেডস’, ১৯৭৮ সালে ‘হু ডু ইউ থিংক ইউ আর’ এবং ১৯৮৬ সালে ‘দ্য প্রোগ্রেস অব লাভ’ বইয়ের জন্য। তিনি কানাডার সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কারও পেয়েছেন।
আর সাহিত্যে নোবেলের পর সর্বোচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন ম্যান বুকার পুরস্কার পেয়েছেন ২০০৯ সালে। ‘দ্য বেয়ার কাম ওভার দ্য মাউন্টেন’ বইয়ের জন্য তিনি ওই পুরস্কার পান। তাঁর এই বই অবলম্বনে পরিচালক সারাহ পলি তৈরি করেন সিনেমা ‘অ্যাওয়ে ফ্রম হার’।
মুনরোর প্রকাশিত অন্যান্য ছোটগল্পের সংকলনের মধ্যে আছে ‘লাইভস অব গার্লস অ্যান্ড উইম্যান’ ১৯৭১, ‘সামথিং আই হ্যাভ বিন মিনিং টু টেল ইউ’ ১৯৭৪, ‘দ্য মুনস অব জুপিটার’ ১৯৮২, ‘ফ্রেন্ড অব মাই ইয়ুথ’ ১৯৯০, ‘ওপেন সিক্রেটস’ ১৯৯৪, ‘দ্য লাভ অব আ গুড উইম্যান’ ১৯৯৮, ‘হেটশিপ ফ্রেন্সশিপ কোর্টশিপ লাভশিপ ম্যারিজ’ ২০০১, ‘রানঅ্যাওয়ে’ ২০০৪, ‘টু মাচ হ্যাপিনেস’ ২০০৯ এবং ‘ডিয়ার লাইফ’ ২০১২।