চপ ভেজে আয়কর দফতরে দিতে হল ৬০ লক্ষ টাকা! চপবিক্রেতার মাসিক আয় কত জানেন?
এই দোকানের পেঁয়াজি, আলুর চপের যশ সর্বত্র। লোকমুখে এই দোকান এখন পপুলার। নামিদামি লোকেরাও সন্ধ্যায় চপ খেতে হলে এই দোকানের ওপর ভরসা রাখেন।
১৯৫২ সালে পান্না সিংহ এই দোকানটি তৈরি করেন। তার পরে থেকেই এই দোকানের পকোড়ার সুখ্যাতি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
শুধুমাত্র পঞ্জাবে নয়, আশেপাশে রাজ্যেও এই দোকানের সুনাম রয়েছে। বর্তমানে এই দোকানের পনির পকোড়া ও দই ভাল্লা খুব বিখ্যাত।
পান্না সিংহ মারা যাওয়ার পরে এখন তাঁর উত্তরসূরিরা দোকানটি চালান।
এই পকোড়া, আলুর চপ বেঁচেই এখন বিশাল সম্পত্তির অধিকারী তিনি। এমনকি মোটা টাকা কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে এই দোকানের বিরুদ্ধে।
তবে কত টাকা কর ফাঁকি, সেই অঙ্কটা এখনও স্পষ্ট নয়। সম্প্রতি আয়কর দফতরের আধিকারিকরা অভিযান দোকানে।
একটি প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে যে, নিজেদের অপরাধের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন দোকানের বর্তমান মালিক দেব রাজ।
জানা গিয়েছে, প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা সরকারি অফিসারদের ফিরিয়ে দিয়েছেন বর্তমান মালিক। পকোড়া বেঁচে এত টাকা আয় কী ভাবে হয়, ভেবে অবাক হয়ে যাচ্ছেন অনেকেই।