তিন বছর হল বাবা নেই, স্মৃতিবিজড়িত পুজো এগিয়ে নিয়ে চলেছেন অভিষেক ও বৈশালী ডালমিয়া
উত্তর কলকাতার পাথুরিয়াঘাটার ঘোষ বাড়ির দুর্গো পুজো। সর্বজনবিদিত ক্রিকেট প্রশাসক জগমোহন ডালমিয়ার শ্বশুরবাড়ির পুজো।
একটা সময় নিয়মিত ঘোষ বাড়ির পুজোয় থাকতেন জগমোহ ডালমিয়া। স্ত্রী চন্দ্রলেখা ডালমিয়ার সঙ্গে পুষ্পাঞ্জলি দেওয়া থেকে শুরু করে সন্ধিপুজো দেখা, সবেতেই আনন্দের সঙ্গে থাকতে ভালবাসতেন বিসিসিআইয়ের প্রাক্তন সভাপতি।
২৫০ বছরের পুরনো বনেদি পুজো পাথুরিয়াঘাটার ঘোষ বাড়ির পুজো।
দেবীকে ভোগ উত্সর্গ করা ছাড়াও বাড়িতে তৈরি মিষ্টি নিবেদন করা হয়। সপ্তমীতে এখনও প্রথা মেনে বলি হয়। তবে পশুবলি নয়। হয় চালকুমড়ো বলি।
চন্দ্রপুলি, ক্ষীরের চপ, নারকেল নাড়ু দিয়ে দেবীর মুখ মিষ্টি করানো হয়।
ঘোষ বাড়ির পুজোর ঐতিহ্য ও জৌলুস এখনও একইরকম। জগমোহনবাবুর পুত্র ও কন্যা অভিষেক ও বৈশালী ডালমিয়া এই বনেদি পুজো এগিয়ে নিয়ে চলেছেন।
আজ তিন বছর হল বাবা নেই। পুজো এলেই মন খারাপের প্রহর সিএবির যুগ্ম সচিব অভিষেক ডালমিয়ার কাছে। স্মৃতিবিজড়িত পুজোয় এসে প্রিয় মানুষের জন্য চোখে জল আসে মেয়ে বৈশালি ও স্ত্রী চন্দ্রলেখারও।