প্রধানমন্ত্রীর পাশে থাকার আশ্বাস মায়াবতী, শত্রুঘ্ন সিনহা, কেজরীবালদের
শত্রুঘ্ন সিনহা, প্রাক্তন বিজেপি নেতা- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্যর, এই মুহূর্তে দেশের মানুষ আপনার পাশে রয়েছে। আপনাকে পূর্ণ সমর্থন জানাচ্ছি আমরা। মহান বায়ুসেনাকে স্যালুট। জয়হিন্দ।
মায়াবতী, বসপা সুপ্রিমো- পুলওয়ামা হামলার পর সেনাকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। যদি এই সিদ্ধান্ত মোদী সরকার আরও আগে নিত, তাহলে পাঠানকোট, উরি, পুলওয়ামার মতো ঘটনা এড়াতে পারতাম আমরা। ভারতীয় বায়ুসেনার এমন সাহসিক পদক্ষেপকে স্যালুট জানাই। বিজেপি মুক্ত সরকার হলে আমাদের সেনার আরও ভাল হবে।
অখিলেশ যাদব, সপা সুপ্রিমো- দেশের বায়ুসেনাকে শুভেচ্ছা। আমরা সবাই সঙ্গে রয়েছি। বায়ুসেনা এবং সেনাকে স্যালুট জানাই।
রাহুল গান্ধী, কংগ্রেস সভাপতি- বায়ুসেনার পাইলটদের স্যালুট জানাই।
মমতা ব্যানার্জি, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী- আইএএফ মানে ভারতের অ্যামেজিং ফাইটার। ‘ভারতের ভাবনা’কে উদযাপন করা উচিত। এই ভাবনার জন্যই প্রাণ দিয়েছেন স্বাধীনতা সংগ্রামীরা। দেশের মানুষ এবং প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাধীনতা’ দেওয়া উচিত।
মল্লিকার্জুন খাড়গে, কংগ্রেস নেতা- দেশের সুরক্ষা জন্য পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বায়ুসেনা যে পদক্ষেপ করেছে একজোটে হয়ে তা সমর্থন জানাচ্ছি।
অরবিন্দ কেজরীবাল, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী- পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ঢুকে জঙ্গি ঘাঁটি উড়িয়ে দিয়েছে আমাদের সেনা। সাহসিক পদক্ষেপ। প্রধানমন্ত্রী এবং সরকারের পাশে রয়েছি আমরা।
নভজোত্ সিং সিধু, কংগ্রেস বিধায়ক- একটি টুইটে সিধু তাঁর স্বভাবচরিত ভঙ্গিতে লেখেন, লোহা যেমন লোহাকে কাটে, আগুনকে যেমন আগুনকে কাটে, সাপ যেমন হাসকে মারে এবং তার বিষেই ওষুধ তৈরি হয়, ঠিক তেমনই ভারতীয় বায়ুসেনা জবাব দিয়েছে। তিনি বলেন, সন্ত্রাসবাদের বিনাশ অনিবার্য। আরও একটি টুইটে সিধু বলেন, যুদ্ধে ঠিক কিংবা ভুল নির্ধারণ করা শক্ত। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছে। ব্রাভো বায়ুসেনা।