সেই নয়ের দশক থেকে `Ramayana` ও `Mahabharat` এই অভিনেতারা যোগ দিয়েছেন BJP-তে
নিজস্ব প্রতিবেদন: রাবণের বলতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে রামায়ণের (Ramayana) 'রাবণ'। ওই ভূমিকায় অভিনয় করে চরিত্রটি অমর করে দিয়েছেন অরবিন্দ তিওয়ারি। ২৫০টির বেশি ছবিতে কাজ করেছেন তিনি। ১৯৯১ সালে গুজরাটের সাবরকাঁঠা আসন থেকে বিজেপির টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জিতেছিলেন অরবিন্দ। এরপর ২০০২ সালেও ভোট জিতেছেন।
১৯৯১ সালে লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী হয়েছিলেন 'রামায়ণে'র (Ramayana) সীতা দীপিকা চিখলিয়া। বরোদরা আসনে জিতে হয়েছিলেন সাংসদ। তবে পরবর্তীকালে আর সক্রিয় রাজনীতিতে দেখা যায়নি দীপিকাকে।
মহাভারতে (Mahabharat) শ্রী কৃষ্ণের ভূমিকায় তাঁর অভিনয় দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছে। পর্দার কৃষ্ণ বলতেই নিশ্চিতভাবে ভেসে উঠবে নীতীশ ভরদ্বাজের নাম। ১৯৯৬ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত বিজেপির সাংসদ ছিলেন। তবে রাজনৈতিক কেরিয়ার আর এগোয়নি। রাজনীতি ত্যাগ করেন নীতীশ।
'মহাভারতে'র (Mahabharat) দ্রৌপদী বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ। ২০১৫ সালে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গে দলের মহিলা মোর্চার সভানেত্রীও হন।
'মহাভারতে' (Mahabharat) যুধিষ্ঠির গজেন্দ্র চৌহান যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে (BJP)। ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ার চেয়ারম্যানের পদেও ছিলেন। তখন বিস্তর বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছিল।
'রামায়ন' (Ramayana) ও 'মহাভারতে' (Mahabhara) হনুমানের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন দারা সিং। ২০০৩ সালে অটলবিহারী বাজপেয়ীর জমানায় রাজ্যসভার সাংসদ হয়েছিলেন।
তাঁকে ছাড়া 'রাম'-এর ভূমিকায় আর কাউকে মানায় না। অরুণ গোভিল নিজেও বলেছিলেন, রাম চরিত্রটি করার জন্য আর কোনও অফার পাননি। দিন কয়েক আগে অরুণ গোভিল আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দিলেন বিজেপিতে।