সঙ্কোচ না করে সকালে ঘুম থেকে উঠেই সেরে ফেলতে পারেন এই কাজটি; সারাদিন ফুরফুরে থাকবেন!
কিন্তু দেখা যায়, খুব ছোট ছোট কিছু বিষয় মেনে চললেই অনেক বড়সড় সঙ্কটের হাত থেকে রেহাই মেলে। যেমন আপনি যদি কিছু কিছু অভ্যাস তৈরি করতে পারেন তবে রুক্ষ ও নেতিবাচক অনেক কিছুর সঙ্গেই স্বচ্ছন্দে লড়াই করতে পারবেন।
যেমন ধরুন মেডিটেশন। এ নিয়ে অনেকের অনেক সঙ্কোচ থাকে। অনেকে ব্যক্তিগত ভাবে ধর্মবিশ্বাসী না হওয়ায় ধ্যানে বসতে লজ্জা পান। কিন্তু বিষয়টি এভাবে দেখলে হবে না। দিনে অন্তত ১০ মিনিট মেডিটেশন করতে হবে। ঘরের ভেতরে নিরিবিলি কোনো জায়গায় মেডিটেশন করতে পারেন। ঘুম থেকে উঠেই সেরে ফেলতে পারেন এটি।
তা না হল একটা জায়গায় পিঠ টানটান করে চুপচাপ বসে বুক ভরে শ্বাস নিন। শরীরের ভেতর বাতাসটা অনুভব করুন। ধীরে ধীরে নিশ্বাস ছেড়ে দিন। এবার নাকের এক পাশ দিয়ে শ্বাস নিন। কয়েক সেকেন্ড ভেতরে রেখে দিন। অন্য নাক দিয়ে ধীরে ধীরে ছেড়ে দিন। এরপর যে নাক দিয়ে নিশ্বাস ছেড়েছেন, সেই নাক দিয়ে শ্বাস নিন। অন্য নাক দিয়ে ছাড়ুন। এভাবে আপনার শরীর আর মনকে সারা দিনের জন্য তৈরি করুন।
মানসিক স্বাস্থ্যের সঙ্গে সূর্যালোকের গভীর সম্পর্ক। শরীরে প্রতিদিন অন্তত ১০ মিনিট সূর্যের আলোর দরকার। দিনে ১০-৩০ মিনিট রোদে থাকলে সেটা খুবই ভালো।
আলট্রাভায়োলেট রশ্মি এড়িয়ে কেবল ভিটামিন ডি উৎপন্ন করতে সক্ষম, এমন উপকারী সূর্যালোকই শরীরে গ্রহণ করতে হবে।
প্রতিদিন আধা ঘণ্টা পড়ুন। দিনে আধা ঘণ্টা পড়ার অভ্যাস মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা সচল রখতে সহায়তা করে।