Kolkata Doctor Rape And Murder Case: `আগেও বলতে পারিনি, আজ না বললে কোনও দিনই বলা হবে না`: বিচারককে সঞ্জয়...
সোমবারই বড় ঘটনা ঘটেছিল আরজি কর কাণ্ডে। শিয়ালদহ আদালতে চার্জশিট জমা দিয়েছিল সিবিআই। সেখানে বলা হয়েছিল, গণধর্ষণ নয়, আরজি কর ধর্ষণ-খুন কাণ্ডে অভিযুক্ত একজন-ই, সঞ্জয় রায়।
ঘটনার ৫৮ দিনের মাথায় প্রথম চার্জশিট পেশ করল সিবিআই। আরজি করের মৃত চিকিত্সক-পড়ুয়ার ময়না তদন্তের রিপোর্টে নির্যাতিতার শরীরে ২৫টিরও বেশি গভীর ক্ষতের উল্লেখ পাওয়া যায়। ১৬টি বাহ্যিক আঘাত, ৯টি অভ্য়ন্তরীণ। নির্যাতিতার মাথা, মুখ, ঠোঁট, চোখ, ঘাড়, হাত ও যৌনাঙ্গে গভীর ক্ষতের উল্লেখ রয়েছে রিপোর্টে।
ময়নাতদন্তের রিপোর্ট থেকেই স্পষ্ট নির্যাতিতার উপর কী ভয়াবহ ও নারকীয় নির্যাতন চলেছিল। সাইকোমেট্রিক টেস্টে আরজি কর-কাণ্ডে ধৃত সঞ্জয় রায়ের 'অ্যানিমাল ইনস্টিংক্ট' বা 'হিংস্র জন্তুর মতো প্রবৃত্তি'র প্রমাণ মেলে।
আরজি কর কাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত সঞ্জয় রায় বিচারককে বললেন, তার কিছু বলার আছে, সে কিছু বলতে চায়। সঞ্জয়কে কাঠগড়ায় আনা হয়।
সঞ্জয় জানায়, আগের দিনও বলতে পারিনি। না বলতে পারলে সব দোষ আমার উপর পড়বে।
বিচারক সঞ্জয়কে বলেন, আপানার যা বলার সব বলতে পারবেন। আইনজীবীকে বলবেন। অনুমতি পেয়ে বলল সঞ্জয়। কিন্তু কী বলল সে?
সঞ্জয় জানাল, সে কিছুই করেনি! ঘটনার সম্পর্কে কিছুই জানে না সে! সে কী? তাহলে? আবার কি নতুন করে সব ফাঁদতে হবে গোয়েন্দাদের?