এক সারিতে হাতাহাতি করে দুই প্রজন্ম, গ্র্যান্ড পেরেন্টস ডে-তে আবেগঘন দৃশ্য
এক জীবনের পর যেন আরেক জীবন। নব প্রজন্মের হাত ধরে নতুন জীবনের সন্ধান। গ্র্যান্ড পেরেন্টস ডে সেই স্বাদটাকেই যেন উসকে দিল।
গোখেল স্কুলে গ্র্যান্ড পেরেন্টস ডে'তে উপস্থিত দাদু ঠাকুমারা নাতনিদের হাত ধরে এসেছিলেন স্কুলের অনুষ্ঠানে। সারটা দিন কাটল অন্যরকম। হাসি সবার মুখে।
সারাটা দিন কাবু করে রাখা হাঁটু ব্যথাটা নেই। বয়েসটা যেন এক লহমায় কমে গেছে। বেশ ভাল লাগছে। নাতনিটা যে এত ভাল কবিতা বলতে পারে এখানে না এলে জানাই হত না।
গোখেল স্কুলে গ্র্যান্ড পেরেন্টস ডে । নোটিস দিয়ে জানানো হয়েছে, দাদু ঠাকুমার হাত ধরে স্কুলে আসতে হবে। এসেছে সবাই। নাতনিদের উত্সাহতো ছিলই, দাদু-ঠাকুমার উত্সাহ কম নাকি?
বেশ একটা জমজমাট ব্যপার। অন্যদিনের আলিস্যি কোথায় যেন গায়েব। কতজনের সঙ্গে পরিচয় হল। কত কথা হল। জানা হল, আদরের নাতনিটিও স্কুলে কিন্তু বেশ দুষ্টুমি করে। স্কুল কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছেন সম্পর্কের এই জানান দেওয়া অনুষ্ঠানগুলো ভবিষ্যত গড়তে কম উপযোগী নয়।
ফটোফ্রেমে নাতনির সঙ্গে। এখানেও যে এত আনন্দ এর আগে কে জানত?