কালো টাকা উদ্ধারে সাফল্য; ২ কোম্পানি, ৩ ব্যক্তির তথ্য দিতে রাজি সুইত্জারল্যান্ড
কালো টাকা গচ্ছিত রাখার স্বর্গরাজ্য সুইত্জারল্যান্ড। দুটি সংস্থা ও তিন জনের ব্যাপারে তথ্য দিতে সম্মত হল সেই দেশের সরকার।
এই দুটি সংস্থা ও তিন ব্যক্তির সম্পত্তি নিয়ে তদন্ত চলছে ভারতে। একটি কোম্পানি নথিবদ্ধ, আর একটি কোম্পানির বিরুদ্ধে তছরূপের অভিযোগ ওঠায় সেবির নজরে রয়েছে। ওই সংস্থার সঙ্গে তামিলনাড়ুর রাজনীতিকদের যোগ রয়েছে বলে খবর।
সুইস সরকারের নির্দেশিকা অনুযায়ী, জিওডেসিক লিমিটেড ও আধি এন্টারপ্রাইজের ব্যাপারে তথ্য ভারতকে প্রশাসনিক সহযোগিতা করবে সে দেশের কর দফতর।
ওঙ্কার শ্রীবাস্তব, প্রশান্ত মুলেকার ও কিরণ কুলকার্ণিকে নিয়ে সহযোগিতায় রাজি হয়েছে সুইস সরকার।
তবে সম্পত্তির পরিমাণ সম্পর্কিত নির্দিষ্ট কোনও তথ্য দেবে না সুইস সরকার। প্রমাণ ও করখেলাপি সংক্রান্ত উপযুক্ত নথির ভিত্তিতে তথ্য জানাবে তারা।
সুইস সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সুইস ফেডারেল কর প্রশাসনের (FTA)-র বিরুদ্ধে আবেদনের সুযোগ পাবে দুটি সংস্থা।
১৯৮২ সালে খুলেছিল জিওডেসিক কোম্পানি। সংস্থাটি নথিভূক্ত আর নেই। শেয়ার বিক্রিও সাসপেন্ড করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটটিও অকেজো। কোম্পানির পরিচালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্ছা নিয়েছে সেবি।