স্কুলের ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় মেডেল পেয়েও কেঁদে ভাসাল তৈমুর
ছোট্ট নবাব তৈমুর আলি খানের স্কুলে ছিল ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। রবিবার সেখানেই ছেলেকে নিয়ে হাজির ছিলেন করিনা, সঙ্গে ছিলেন তৈমুরের দিদি ববিতা কাপুরও (করিনার মা) (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
স্কুলের ক্রীড়া অনুষ্ঠানে ছেলেকে নিয়ে মাঠে নামেন বেবো। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
এদিন তৈমুরকে স্কুলে অন্যান্য শিশুদের সঙ্গে হলুদ টি-শার্ট পরে হাজির হতে দেখা যায়। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
আর পাঁচজন সাধারণ মায়ের মতোই ছোট্ট ছেলেকে নিয়ে মাঠে নামেন করিনা নিজেই। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
অন্যান্য গার্জিয়ানদের সঙ্গে মেতে থাকতে দেখা যায় করিনাকেও। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
খেলার সময় নিময় মেনে আর পাঁচজনের সঙ্গে লাইনে দাঁড়ায় ছোট্ট নবাব। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
সকলের সঙ্গে বেশকিছুক্ষণ দিব্যি মেতে ছিল তৈমুর। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
অন্যদের মতো খেলার অনুষ্ঠানের নিয়ম শিখিয়ে দেওয়া হয় তৈমুরকে। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
সবকিছু ঠিকই ছিল তবে আচমকাই মেজাজ বিগরে যায় করিনা পুত্রের। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
প্রথমে গ্যালারি থেকেই ছেলেকে বোঝানোর চেষ্টা করেন বেবো। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
অগত্যা ছেলেকে সামলাতে গ্যালারি ছেড়ে মাঠে নামতে হয় করিনাকে। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
অনেক কষ্টে ছেলেকে সামলে ওঠেন বেবো (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
বাধ্য হয়ে ছেলেকে নিয়ে নিজেই মাঠে নামেন করিনা। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
তৈমুর যখন দৌড়াচ্ছিল, তখন সমানে তাঁর পিছনে দাঁড়িয়েছিলেন বেবো। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
খেলায় কী করতে হবে তা তৈমুরকে বুঝিয়ে দেন করিনা। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
তৈমুরকে শেখাচ্ছেন করিনা। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
অনেক ভুলিয়ে তবেই তৈমুরকে সামলে ওঠেন করিনা। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
তখন কিছুতেই থামানো যাচ্ছিল না তৈমুরের কান্না। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
দৌড়ানো শুরু করে তৈমুর। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
খেলার পর জীবনে প্রথম মেডেল জেতে তৈমুর। মেডেল দেওয়া হয় প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া সমস্ত শিশুদেরই। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
খোশ মেজাজেই খেলতে থাকে তৈমুর। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)
নাতি ও মেয়েকে নিয়ে খেলা শেষে বাড়ি ফিরে আসেন ববিতা কাপুর। (ছবি সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম)