আপনি কি একটু অন্তর্মুখী? তা হলে এই প্রতিবেদনে আপনাকে ক্লিক করতেই হবে...
অন্তর্মুখী মানুষদের সাধারণত একটু করুণার চেখে দেখা হয়-- আহা! ওরা তো সকলের সঙ্গে মিশতে পারে না! কিন্তু অন্তর্মুখীদেরও নিজস্ব পৃথিবী আছে। সেখানে তাঁরা স্বরাট। তাঁদের সামাজিক অধিকার অক্ষুণ্ণ রাখার লক্ষ্যেই এমন একটি দিন ভাবা হয়।
যাঁরা একটু শান্ত পরিবেশ পছন্দ করেন, উত্তেজনা কম উপভোগ করেন, মোটামুটি ভাবে তাঁদেরই অন্তর্মুখী ধরা হয়।
১৯২১ সালেই এই ধারণাটা প্রথম পাওয়া গিয়েছিল। দিয়েছিলেন সুইস সাইকিয়াট্রিস্ট কার্ল গুস্তাভ জাঙ্গ। তিনি তাঁর 'সাইকোলজিক্যাল টাইপস' বইটিতে মানুষকে দুভাগে ভাগ করেছিলেন-- এক্সট্রোভার্ট ও ইন্ট্রোভার্ট।
দরজা খুলে গেল। তারপর বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জন এ বিষয়ে আরও গবেষণা করেছেন।
ইন্ট্রোভার্টদের সম্বন্ধে অনেক তথ্য বেরিয়ে এসেছে। যেমন, তাঁরা অন্যদের অ্যাক্টিভিটিতে খুব একটা অংশগ্রহণ করেন না, করতে চান না।
ইন্ট্রোভার্টদের জগৎ সম্পূর্ণ আলাদা। সে জগতের রঙ-রূপ আলাদা। তাঁদের নিজস্ব পরিসরে কল্পনা, চিন্ত-ভাবনা, স্বপ্ন ও দর্শনের গভীর ভূমিকা রয়েছে।