যে সব মহিলারা আয়াপ্পার একেবারে কাছে পৌঁছে গিয়েছিলেন
লিবি সিএস নামে প্রথম মহিলা যিনি সবরীমালা মন্দিরে প্রবেশে সাহসিকতা দেখিয়েছিলেন। তবে, মন্দির খোলার এক দিন আগে তাঁর পরিকল্পনার কথা পোস্ট করেছিলেন ফেসবুকে। তার পর লিবি সিএসকে তাঁর যাত্রাপথে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন বিক্ষোভকারীরা। মন্দিরে ঢুকতে না পারলেও খুব কাছাকাছি পৌঁছিয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
মন্দির খোলার এক দিন পর অন্ধ্র প্রদেশ থেকে আসা মাধবী এবং তাঁর পরিবারও প্রবেশের চেষ্টা করে। পুলিসের নিরাপত্তা বেষ্টনীতে যাত্রা শুরু করলে মাঝপথে বিক্ষোভকারীরা বাধা দেন। স্লোগান দিতে শুরু করেন। শেষমেশ ফিরে আসতে হয় মাধবীকে।
দ্বিতীয় দিনে, নিউ ইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিক সুহাসিনী রাজ-ও চেষ্টা করেছিলেন মন্দিরে প্রবেশে। এর পর বিক্ষোভকারীরা পাথর ছুড়তে থাকে তাঁকে উদ্দেশ করে। বাধ্য হয়ে ফিরে আসেন তিনি।
হায়দরাবাদের আরও এক সাংবাদিক কবিতা জক্কলও একই চেষ্টা করেছিলেন।
রেহেনা ফতিমা পাহাড়ে চূড়ায় উঠে মন্দিরে একেবারে কাছে পৌঁছিয়ে গিয়েছিলেন।
৪৭ বছর বয়সী বালামা নামে এক মহিলাও মন্দির প্রবেশে চেষ্টা করেন। অসুস্থ হয় ফিরতে হয় তাঁকে।
এছাড়া ৩৮ বছর বয়সী মঞ্জু, ৪১ বছর বয়সী বাসন্তি এবং ৪২ বছর বয়সী আধিসেশী ওঠার চেষ্টা করলেও তাঁদেরকে বাধা দেন বিক্ষোভকারীরা।