Dementia : এই দশ খাবারে ব্রেন তাজা থাকবে, বাড়বে স্মৃতিশক্তি...

Thu, 25 Aug 2022-8:00 pm,

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ব্রেন ছুটবে ফেলুদার মতো। সত্যজিৎ রায় বলেছিলেন, ’সবচেয়ে মূল্যবান ও একমাত্র সমাধানগুলো মানুষ নিজেই খুঁজে বের করতে পারে’। তবে এই সমস্যার সমাধানগুলি যে করে, অর্থাৎ আমাদের ব্রেন বাবাজি তিনি সময়ের সাথে সাথে ঝিমিয়ে পড়েন। তাই স্মৃতিশক্তিতে শান দিতে খাবারের প্লেটে থাকুক খুব সাধারণ ১০ টি খাবার।

চকলেট নামটা শুনলেই মন, মেজাজ ভালো হয়ে যায়। তবে চকলেট সত্যি সত্যিই মেজাজ ভালো রাখে এবং দুঃখ ভোলাতে সাহায্য করে। একটি ডার্ক চকলেটে  ৭০% কোকোয়া থাকে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। চকলেট ধমনীর কার্যকারিতা উন্নত করে যার ফলে মস্তিস্ক ও স্মৃতিশক্তির কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়।

গবেষণা থেকে প্রমাণিত যে ভিটামিন ই স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া কমাতে সাহায্য করে। কাঠবাদাম ও আখরোট ভিটামিন ই-তে ভরপুর। তাই রোজ নাস্তায় একমুঠো বাদাম ভালো রাখবে স্মৃতিশক্তি, ভালো রাখবে স্বাস্থ্যও।

এক ফরাসি গবেষণায় দেখা গেছে যেসকল ষাটোর্ধ্ব মহিলারা দিনে দু’কাপ বা তার বেশি কফি খান, তাঁদের শব্দ মনে রাখার ক্ষমতা,  সমবয়সী মহিলাদের তুলনায় বেশি। অর্থাৎ ক্যাফেইন স্মৃতিশক্তির উন্নতি করে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন বিটের রস খেলে মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তির সাথে জড়িত অংশে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। এই কারণেই ডাক্তাররা প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রতিদিন বিটের রস বা বিটের স্যালাড খাওয়ার পরামর্শ দেন।

ভিটামিন ই-এর পাশাপাশি ভিটামিন কে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ব্রকলিতে ভিটামিন কে ভরপুর। এছাড়াও ব্রকলিতে রয়েছে গ্লুকোসিনোলেটস যা কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে সঠিক কার্যকারিতা পরিচালনা করতে ও স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ রাখতে সাহায্য করে।

শর্ট টাইম মেমরি অর্থাৎ স্বল্প সময়ে স্মৃতি উন্নয়নে ডিম ভীষণ উপকারী। ডিমের কুসুমে ‘কোলিন’ নামক পুষ্টি উপাদান থাকে যা কোষে সংকেত পৌঁছাতে সাহায্য করে।

পালং শাকও ভিটামিন ই–এর ভাণ্ডার। রান্না করা আধ কাপ পালং শাকে দৈনিক চাহিদার ২৫% ভিটামিন ই থাকে যা আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

কুমড়োর বীজে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিড্য়ান্ট রয়েছে যা শরীরের ফ্রি দ্রুত ক্ষয় থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও কুমড়োর বীজে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, জিংক, কপার যা স্নায়ু সংকেত ও স্মৃতিশক্তির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

গবেষণা অনুযায়ী যারা নিয়মিত মাছ খায় তাঁদের স্মৃতিশক্তি হ্রাসের গতি বয়সের তুলনায় কম। তৈলাক্ত মাছ যেমন স্যামন, সারডিন-সহ মিষ্টি জলের ও সামুদ্রিক মাছ শরীরে অত্যবশ্যকীয় ফ্যাটি অ্যাসিডের যোগান দেয়।

টমেটোতে লাইকোপেন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা কোষের দ্রুত ক্ষয় প্রতিরোধ করে। তাই নিয়মিত টমেটো খেলে স্মৃতিভ্রংশ বা স্মৃতির অবক্ষয় হ্রাস পায়।

ZEENEWS TRENDING STORIES

By continuing to use the site, you agree to the use of cookies. You can find out more by Tapping this link