Tiger in Purulia: পুরুলিয়ার জঙ্গল দাপিয়ে বেড়াচ্ছে যমুনা! বাঘিনীকে ধরতে কালঘাম ছুটছে বন দফতরের...
গতকাল, মঙ্গলবারই পুরুলিয়ার বান্দোয়ানের রাইকা পাহাড়ে স্থান পরিবর্তন করল বাঘিনী। বাড়ানো হল বনকর্মীদের টিমের সংখ্যা। ট্র্যাঙ্কুইলাইজার টিম ও বাঘ বিশেষজ্ঞরা তৎপর হয়ে উঠেছে বাঘিনীকে খাঁচাবন্দি করতে। একাধিক জায়গায় শূকর, ছাগল এবং গবাদি পশুর টোপ দিয়ে ফাঁদ পাতা হয়েছে। (ছবি ও তথ্য : মনোরঞ্জন মিশ্র)
তবে এখনও পর্যন্ত সেই ফাঁদে পা দেয়নি বাঘিনী। যার ফলে দুদিন ধরে যমুনাকে বাগে আনতে পারল না বনবিভাগ। জঙ্গলের আটটি জায়গায় বসানো হয়েছে ট্র্যাপ-ক্যামেরা। জঙ্গল-লাগোয়া গ্রামগুলিতে জারি লাল সতর্কতা। মানুষ গৃহবন্দি হয়ে পড়েছেন। আতঙ্কের রাত কাটাচ্ছে বান্দোয়ানবাসীরা। (ছবি ও তথ্য : মনোরঞ্জন মিশ্র)
পুরুলিয়া বনবিভাগ, ওড়িশার সিমলিপাল রিজার্ভ ফরেস্টের বিশেষ দল এবং সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের থেকে আসা বিশেষ টিম একত্রিত হয়েও বাঘিনীকে বাগে আনতে ব্যর্থ। (ছবি ও তথ্য : মনোরঞ্জন মিশ্র)
বন দফতরের শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী পুরুলিয়ার বান্দোয়ানের রাইকা পাহাড়ের রাইকা এবং কেশরা জঙ্গলে ঘোরাফেরা করছে ওই বাঘিনী। (ছবি ও তথ্য : মনোরঞ্জন মিশ্র)
তবুও দুদিন পার হয়ে গেলেও বাঘিনীকে খাঁচাবন্দি করতে পারল না বন দফতর। বাঘিনীকে বাগে আনতে জঙ্গলের বিভিন্ন জায়গায় ফাঁদ পাতা হলেও সেই ফাঁদ মাড়ায়নি যমুনা। বাঘিনীকে খাঁচাবন্দি করতে হিমসিম খেতে হচ্ছে বন বিভাগকে। (ছবি ও তথ্য : মনোরঞ্জন মিশ্র)
এলাকায় আতঙ্কের পরিবেশ রয়েছে। থমথমে গোটা এলাকা। বন দফতরের পক্ষ থেকে মাইকিং করে প্রচার চালানো হচ্ছে। জঙ্গল লাগোয়া এলাকায় মোতায়েন রয়েছে রয়েছেন বনকর্মীরা। (ছবি ও তথ্য : মনোরঞ্জন মিশ্র)