সোশ্যালে ঘুরছে #VirushkaDivorce
শনিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই হয়ত বিরুষ্কার বিবাহবিচ্ছেদের খবর খেয়াল করেছেন। আর এটা দেখে অনেকেই হয়ত চমকে গিয়েছেন। কিন্তু আসল ব্যাপারটা কী?
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
আসল বিষয়টি হল কোনও এক টুইটার ব্যবহারকারী ব্যক্তি বিরাট-অনুষ্কার একটি বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে প্রকাশিত একটি খবর শেয়ার করেন। যেটি কিনা আদপে ভুয়ো। যার হ্যাশট্যাগ ছিল #VirushkaDivorce।
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
যে ব্যক্তি #VirushkaDivorce হ্যাশট্যাগে বিরাট ও অনুষ্কার বিবাহবিচ্ছেদের খবর শেয়ার করেছিলেন, প্রকাশিত সেই প্রতিবেদনের তারিখটিই হয়ত তিনি খেয়াল করেননি।
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
বিরুষ্কার বিচ্ছেদের খবরটি প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৬র ৯ ফেব্রুয়ারি। যা কিনা বিরুষ্কার বিয়েরও আগে।
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
আর #VirushkaDivorce হ্যাশটাগে খবরটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতেই তা ভাইরাল হয়। খবরটি যে আদপে ভুয়ো। তা বুঝতে পেরে অনেকেই বিভিন্ন মিম বানিয়ে টুইটারে পোস্ট করতে থাকেন।
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
এই ভুয়ো খবরটি লোকজনের কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে তা নিয়ে বিভিন্ন রকম মশকরা করতে থাকেন নেটিজেনরা।
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
খবরটি দেখার পর বিরুষ্কার কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে সেটাও মিম বানিয়ে পোস্ট করেছেন অনেকে।
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও বিরুষ্কার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক টানাটানি চলেছে।
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
কিছুদিন আগে অনুষ্কা শর্মার ওয়েবসিরিজ 'পাতাললোক' নিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন এক বিজেপি বিধায়ক। আর এর পরেও সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু লোকজন বিবাহবিচ্ছেদের দাবি করে পোস্ট করতে থাকেন।
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
আর এবারও #VirushkaDivorce হ্যাশটাগে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘোরা এই বিবাহবিচ্ছেদের খবরের কোনও বাস্তব ভিত্তি নেই। তাই অনেক নেটিজেনই বেশ বিরক্ত হয়েছেন।
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)
(ছবি-টুইটারের স্ক্রিনশট)