বিরাট কোহলির শরীরে ক`টা ট্যাটু আছে জানেন? প্রতিটা ট্যাটুর পিছনের গল্পই বা কী?
বিরাটের জীবনে মা সরোজ কোহলির অবদান অনস্বীকার্য। মায়ের প্রতি বিরাটের এই কৃতজ্ঞতাজ্ঞাপন তাই প্রশংসনীয়।
বাবা প্রেম কোহলি এভাবেই অমর হয়ে রয়েছেন বিরাটের মধ্যে।
দেবাদিদেব শিবের ছবি। কৈলাসে ধ্যানমগ্ন শিব। দুষ্টের দমনকারী দেবতা। তাই বিরাটের পছন্দের।
এটি মূলত এক বৌদ্ধ মঠের ছবি। ২২ গজে বিরাটের একাগ্রতা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের একনিষ্ঠতার সঙ্গে অবশ্যই তুলনীয়।
২০০৮-এ শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে কোহলির একদিনের ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল। সেই ম্যাচে বিরাট ১৭৫ করেছিলেন। এই ট্যাটু সেই স্মৃতি বহন করছে।
ভারতের হয়ে খেলা ২৬৯তম ক্রিকেটার বিরাট। তাই এই তথ্য তিনি নিজের শরীরে খোদাই করে রেখেছেন।
এটি মূলত ট্রাইবাল আর্ট। যা কিনা বিরাট অনেক কম বয়সে করিয়েছিলেন। এই ট্যাটু আগ্রাসনের প্রতীক।
বিরাটের বাহুতে রয়েছে এই ট্যাটু। স্করপিও। যা কিনা বিরাটের রাশি।
জাপানি সামুরাই। কোনও যোদ্ধার সাতটা বৈশিষ্ট্য থাকে। ন্যায়, সাহস, দয়া, স্থিরতা, সততা, গর্ব ও বিশ্বাসযোগ্যতা। বিরাটের এই ট্যাটুতে যেন সেগুলোই লেখা।
ওম। ঠিক এটাই লেখা বিরাট কোহলির শেষ ট্যাটুতে। এক সাক্ষাত্কারে বিরাট বলেছিলেন, ''ব্রক্ষ্ণাণ্ডজুড়ে থাকা সব শব্দের মধ্যে সব থেকে স্থির হল ওম। এই শব্দটার মানে আমি বুঝতে শিখেছি। তাই নিজের জীবনের সঙ্গে এই শব্দের অর্থ খুঁজে পেয়েছি।'' এই ট্যাটুতে ওম-এর সঙ্গে ঈশ্বরের চোখ আঁকা রয়েছে।