হাতের কাছেই বিস্ময়! বিশ্ব পর্যটনদিনে জেনে নিন এমনই কিছু অফবিটের সুলুক...
প্রতিবছর দিনটি বিশ্ব পর্যটন দিবস রূপে পালিত হওয়ার প্রস্তাবটি রাষ্ট্রসংঘে পাস হয় ১৯৭০ সালে। তবে ১৯৮০ সালে প্রথমবার এই দিবসটি পালন করা হয়।
বিশ্ব পর্যটন দিবস পালনের মূল উদ্দেশ্য-- আন্তর্জাতিক মঞ্চে পর্যটনের ভূমিকা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি। পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী পর্যটনের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও আর্থিক প্রভাবকে তুলে ধরা।
এ বছর বিশ্ব পর্যটন দিবসের থিম-- 'Tourism and green investments'।
এরকম একটা দিনে আসুন আমরা আমাদের বাংলাকেই ফিরে দেখি। কলকাতা থেকে কাছাকাছির জেলাগুলিতে চোখ রাখি। দেখি, সেখানে কী বিস্ময় লুকিয়ে আছে আমাদের জন্য। যেমন ধরা যাক, বাঁকুড়া। বাঁকুড়া জেলা বললেই আমরা শুশুনিয়া বা মুকুটমণিপুরের কথা বলি। কিন্তু এ জেলাতেই রয়েছে বিহারীনাথের মতো একটু অফবিট প্লেস।
যেমন পুরুলিয়া। পুরুলিয়া বললেই লোকে অযোধ্যা পাহাড় বা বড়ন্তি বা গড় পঞ্চকোট বলে। কিন্তু কজন গজাবুরু বেড়াতে যান?
কিংবা ধরুন-- বীরভূম। বীরভূম বললেই শান্তিনিকেতন নয়। এই জেলায় তুম্বনির মতো একটি একলা নির্জন জায়গা আছে, জানেন?
হাতের কাছের জেলা হাওড়াতেও রয়েছে বেশ কিছু ছোট ছোট স্পট। অপূর্ব সেই সব স্পট। যেমন গাদিয়াড়া। এখানে লোকে ডে-আউটে যায়, তবে রাত কাটানোর মতোই জায়গা এই নদী-সংলগ্ন স্পটটি।