Weather Rain: ঝালং-মালবাজারে বৃষ্টি এল ঝেঁপে,কলকাতা-বাঁকুড়া সূর্য আজও ক্ষেপে
গরমের তীব্রতায় ঝলসে যাচ্ছে বাংলা। ৪২ ডিগ্রিতে পৌঁছে গিয়েছে তাপমাত্রা। তবে এদিন কিছুটা স্বস্তি পাহড় সংলগ্ন সমতলে। কারণ ঝাঁপিয়ে নামলো বৃষ্টি ঝালোংয়। কালিম্পংয়ের জেলা ঝালোং, তুংসুং-এ ঝাঁপিয়ে নামলো বৃষ্টি। আর এতেই খুশি এলাকার মানুষ।
বেশ কিছুদিন যাবৎ সমতল এবং সমতল ঘেঁষা পাহাড়ি এলাকায় ভালোই গরম পরেছিল। কিন্তু বুধবার ২টো নাগাদ শুরু হল প্রবল বৃষ্টি। আর এতেই খুশি এলাকার মানুষ। কারণ গরমের জন্য শুকিয়ে যাচ্ছিল কৃষি জমি। সমস্যা হচ্ছিল পানীয় জলের। এই বৃষ্টি কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে এলাকার মানুষকে। সমতল ঘেঁষা পাহাড়ে বৃষ্টির কারণে সমতলের তাপমাত্রাও কিছুটা কমছে।
অন্যদিকে, মালবাজার মহকুমা জুড়ে শুরু হয়েছে ঝড় বৃষ্টি। প্রবল গরমের হাত থেকে রেহাই সাধারণ মানুষের। প্রায় ৩০ মিনিট ধরে হয়েই চলেছে বৃষ্টি। তাপমাত্রার পারদ এক থাক্কায় অনেকটা নেমে গেল।
সাধারণ মানুষ বলছে গরমের হাত থেকে রেহাই পেলাম। ঝোড়ো হাওয়াও বইছে সর্বত্র। আকাশ কালো হয়ে অন্ধকার হয়ে গেছে। আকাশে চেহারা দেখে অনেকে বলছেন বৃষ্টি দীর্ঘক্ষণ হবে। বর্তমানে গরম উধাও।
তীব্র দাবদাহের মধ্যেই বুধবার বিকেলে জলপাইগুড়িতেও হঠাৎই মেঘলা আকাশ, বজ্রবিদ্যুৎ-সহ শুরু ঝড়ো হাওয়া সঙ্গে এই গরমে চলছে বিক্ষিপ্তভাবে লোডশেডিং। আর এই তীব্র দাবদাহের মধ্যে লোডশেডিং-এর কারণে নাজেহাল সাধারণ মানুষ।
হাওয়া অফিস আগেই বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছিল। বুধবার বিকেলে দীর্ঘ অপেক্ষার পর অবশেষে শুরু হল স্বস্তির বৃষ্টি। জেলার ধুপগুড়ি, ময়নাগুড়ি, বানারহাট-সহ বিভিন্ন এলাকায়। শুরু হল হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি। তবে এই বৃষ্টিতে দীর্ঘ স্থায়ী স্বস্তি মিলবে না। এই বৃষ্টিতে ক্ষণস্থায়ী স্বস্তি মিলবে এমনটাই মনে করছেন অনেকে।
এদিন বিকেল আনুমানিক পাঁচটা নাগাদ কালবৈশাখী ঝড়ো হাওয়া সেই সঙ্গে শিলা বৃষ্টিতে প্রচন্ড দাবাদহের হাত থেকে কিছুটা হলেও স্বস্তি পেল সকলেই।