শীতে শত খেলেও বাড়বে না ওজন! কোন খাবার খাবেন, বাদ দেবেন কোনটি?
শীতকাল মানেই কবজি ডুবিয়ে কবিরাজি, কিংবা নলেন গুড়ে রসনা তৃপ্ত করা। তার সঙ্গে হরেকরকম খাওয়াদাওয়া, পিকনিক তো রয়েইছে। শীত পড়তেই খাওয়ার ইচ্ছেও বেড়ে যায় অনেকটাই। কম্বল মুড়ি দিয়ে কফি খাওয়ার আরাম কি আর সকলে বোঝে!
যদিও এই ঠান্ডায় চিন্তা থাকে একটাই তা হল মোটা হয়ে যাওয়ার। হাজাররকম পদ খাওয়ার জেরে ওজনও বাড়তে থাকে পাল্লা দিয়ে। শীতের সোয়াটারও যেন কেমন আঁটসাটোঁ হয়ে যায়। খাব কিন্তু মোটা হব না, এমনটা হয়, এ প্রশ্ন আমাদের মনে ঘোরাফেরা করেই। কিন্ত জলে নামব অথচ ভিজব না এত হয় না!
টক জাতীয় ফল খেতে পারেন। শীতের মরসুমি ফল কমলালেবু ছাড়াও। কিউয়ি, আঙুর, পেয়ারা খেতে পারে। প্রচুর ভিটামিন সি থাকে এই ফলগুলিতে। দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয় এই ফলগুলি।
প্রোটিন খান তবে বেছে। মাংসের থেকেও মাছ, ডিম কিংবা সয়া খেলে উপকার। শরীরে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ক্যালোরিও নিয়ন্ত্রণে থাকবে। শীতে এক দুদিন পেটপুরে খেলেও অন্যদিন এমন ডায়েট মেনটেন করলে অসুবিধা হবে না।
শীতকালে খাদ্যাভ্যাসে তিল রাখতে পারেন। অতিরিক্ত মেদ ঝরিয়ে ফেলতে তিল খুব উপকারী। প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক এবং আয়রন রয়েছে। এর ফলে দেহে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ঠিকঠাক থাকবে। তিল তেল খেতে পারলে ভাল। নয়তো স্যালাডে হোক বা কোনও মিষ্টি হিসেবে প্লেটে থাকুক তিল।
রুট ভেজিটেবল বা মাটির নিচে ফলে এমন সবজি বেশি খান। শীতকালে যেমন- বিট, গাজর, মিষ্টি আলু খুব বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ভাল এই সবজি। সবজি হিসেবে না খেতে চাইলে স্যালাড বা স্ন্যাক্স হিসেবেও তৈরি করে খেতে পারেন।
যদিও এই ঠান্ডায় চিন্তা থাকে একটাই তা হল মোটা হয়ে যাওয়ার। হাজাররকম পদ খাওয়ার জেরে ওজনও বাড়তে থাকে পাল্লা দিয়ে। শীতের সোয়াটারও যেন কেমন আঁটসাটোঁ হয়ে যায়। খাব কিন্তু মোটা হব না, এমনটা হয়, এ প্রশ্ন আমাদের মনে ঘোরাফেরা করেই। কিন্ত জলে নামব অথচ ভিজব না এত হয় না!
শীতকাল মানেই কবজি ডুবিয়ে কবিরাজি, কিংবা নলেন গুড়ে রসনা তৃপ্ত করা। তার সঙ্গে হরেকরকম খাওয়াদাওয়া, পিকনিক তো রয়েইছে। শীত পড়তেই খাওয়ার ইচ্ছেও বেড়ে যায় অনেকটাই। কম্বল মুড়ি দিয়ে কফি খাওয়ার আরাম কি আর সকলে বোঝে!