World Rhino Day: ক্রমশ অবলুপ্তির পথে, পরিবেশের স্বার্থেই বাঁচিয়ে রাখতে হবে প্রাণীটিকে...
এদের শরীর বিশাল, স্তম্ভের মতো পা, একটি বা দুটি শৃঙ্গ। এদের দৃষ্টিশক্তি খুব একটা ভালো হয় না। তবে ভালো মানের ঘ্রাণশক্তি ও শ্রবণশক্তি দিয়ে দেখার খামতিটুকু দূর করে দেয় তারা। জলবায়ু পরিবর্তন ও আরও নানা বিষয় গন্ডারের বেঁচে থাকার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে আসছে।
গন্ডার মোট পাঁচ প্রজাতির হয়-- সাদা গন্ডার, কালো গন্ডার, এক-শৃঙ্গ গন্ডার, সুমাত্রার গন্ডার ও জাভার গন্ডার।
সাদা গন্ডারকে 'নিয়ার-থ্রেটেন্ড' বর্গে ফেলা হয়েছে। একশৃঙ্গ বিশালবপু গন্ডারেরা আগে 'এনডেনঞ্জার্ড' ছিল, এখন তারা 'ভালনারেবল' ক্যাটেগরিতে পড়ে। তবে কালো গন্ডারেরা 'ক্রিটিক্যালি এনডেনঞ্জার্ড'।
২০১০ সালে বিশ্ব গন্ডার দিবস প্রথম পালিত হয়। তবে ২০১১ সাল থেকেই দিনটি বিশ্বময় প্রচার পায়। এই দিনটির লক্ষ্য হল, যে কোনও মূল্যে এই পাঁচরকম গন্ডারকে একাংশের মানুষের লোভের হাত থেকে রক্ষা করা।
বাস্তুতন্ত্র বা পরিবেশে সকলেরই সমান গুরুত্ব। গন্ডারের মতো একটি প্রাণীর গুরুত্বও অসীম। অথচ ক্রমশ কমে আসা গন্ডারের সংখ্যা সেই বাস্তুতন্ত্রেই আঘাত হানে।
প্রতি বছরই এদিনটির একটি থিম থাকে। 'ফাইভ রাইনো স্পিসিসেস ফরএভার'-- এটাই এবারের আন্তর্জাতিক গন্ডার দিবসের থিম। অর্থাৎ, পাঁচরকম গন্ডারকে রক্ষা করার সংকল্প গ্রহণ।