নিজস্ব প্রতিবেদন- কেন তাঁর এত ভারত বিদ্বেষ! সব সময় কি তিনি ভারত ও ভারতীয় তারকাদের নিয়েই ভাবনা-চিন্তা করতে থাকেন! না হলে দুদিন পর পরই এদেশের যে কোনও ব্যাপারে তিনি কেন আলটপকা মন্তব্য করেন! কোনওদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য করেন। কখনও আবার বলেন, ভারতীয় দলের তারকারা নাকি পাকিস্তানের কাছে হারের পর মাফ চাইতেন! তিনি আসলে কী চান! সেটাই আসলে বোঝা দায়! তিনি কি এসব বেফাঁস মন্তব্য করে মনে সুখ পান! নাকি শুধুমাত্র প্রচারের আলোয় থাকার জন্যই এমন সব মন্তব্য করেন তিনি! আরও একবার শাহিদ আফ্রিদি স্বমহিমায়। এবার তিনি খোঁচা দিলেন সচিন তেন্ডুলকরকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন আফ্রিদি। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি নিজেই সে কথা জানিয়েছিলেন। আক্রান্ত হওয়ার পর কয়েকদিন আফ্রিদি চুপচাপ ছিলেন। তবে খানিকটা সেরে ওঠার পর আবার তিনি একের পর এক বিতর্কিত মন্তব্য করতে শুরু করেছেন আগের মতোই। ইউটিউবের একটি ক্রিকেট শো-তে আফ্রিদি বলেছিলেন, ভারতকে পাকিস্তান নাকি এতবার হারাত যে ভারতীয় ক্রিকেটাররা তাঁদের কাছে খেলার শেষ মাফ চাইতেন! তাঁর এমন মন্তব্যের পর প্রবল বিতর্ক হয়েছে। সেই বিতর্কের বুদবুদ মিলিয়ে যাওয়ার আগেই আফ্রিদি আবার শুরু করলেন। নবছর আগে একবার আফ্রিদি বলেছিলেন, পাকিস্তানের তারকা পেসার শোয়েব আখতারকে খেলতে নাকি ভয় পান সচিন তেন্ডুলকর। 


আরও পড়ুন-  হ্যাপি বার্থ ডে ধোনি: 'ক্যাপ্টেন কুল'-কে জন্মদিনের শুভেচ্ছায় কী লিখলেন কিং কোহলি?


পাকিস্তানের একটি টিভি শোয়ের সঞ্চালিকা ও সংবাদকর্মী জয়নাব আব্বাস এক 'চ্যাট শো'তে আফ্রিদিকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, আপনি কি এখনও নবছর আগে করা সেই মন্তব্যকে সমর্থন করেন? তখনই আফ্রিদি বলেন, ''সচিন কখনও নিজে বলবে না যে ও আখতারকে খেলতে ভয় পেত! আখতারের এমন কিছু স্পেল ছিল যা বিশ্বের অনেক বড় বড় ব্যাটসম্যান খেলতে ভয় পেত। মিড অফ কিংবা কাভারে ফিল্ডিংয়ের সময় দেখতাম, শোয়েবখে খেলতে গিয়ে অনেক বড় ব্যাটসম্যানের শরীরী ভাষা বদলে যেত। সেটা দেখেই বোঝা যেত। সব সময় সচিন যে আখতারকে খেলতে ভয় পেত তা নয়। তবে ওর কিছু স্পেল সচিন পেছনে এসে খেলত।'' এর আগে ২০১১ সালে শোয়েব আখতার তাঁর বই 'কন্ট্রোভার্সালি ইয়োরস'-এ একই দাবি করেছিলেন। সচিন নাকি তাঁকে খেলতে ভয় পেতেন!