নিজস্ব প্রতিবেদন : গৌতম গম্ভীর থেকে শুরু করে বীরেন্দ্র শেহবাগ। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির প্রয়াণে শোকস্তব্ধ ভারতীয় ক্রিকেট তারকারা। অরুণ জেটলির মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ ভারতীয় দলের অধিনায়ক বিরাট কোহলিও। শনিবার প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী জীবনাবসানে তিনি শোকপ্রকাশ করেছেন। আবেগে ভরা টুইট করে জেটলির প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেছেন কোহলি। সেইসঙ্গে ২০০৬ সালের একটি ঘটনার কথাও তুলে ধরলেন ভারতীয় অধিনায়ক। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  ড্রেসিংরুমে পড়াশোনায় ব্যস্ত কোহলি! নেটিজেনরা বললেন, এতদিন হাতে উঠেছে সঠিক বই!



কোহলি টুইটে লিখলেন, শ্রী অরুণ জেটলির মৃত্যুসংবাদে স্তম্ভিত ও দুঃখিত। উনি সত্যিকারের একজন ভাল মানুষ ছিলেন। সব সময় অন্যকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসতেন। ২০০৬ সালে আমার বাবা মারা যাওয়ার পর উনি আমার বাড়িতে এসেছিলেন এবং সমবেদনা জানিয়েছিলেন। ওনার আত্মার শান্তি কামনা করি। প্রয়াত অরুণ জেটলির ক্রিকেটের প্রতি টান ছিল। ক্রিকেট প্রশাসক হিসাবেও তিনি যথেষ্ট জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। বিসিসিআই-এর সহ-সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব সামলেছিলেন অরুণ জেটলি। ডিডিসিএ-র সভাপতি ছিলেন।


আরও পড়ুন-  পুরনো চাল ভাতে বাড়ে! ইশান্ত শর্মার দুরন্ত বোলিংয়ে লড়াইয়ে ফিরল ভারত





বিরাট কোহলি ছাড়াও গৌতম গম্ভীর ও বীরেন্দ্র শেহবাগ প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীর প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেছেন। গম্ভীর লিখলেন, ''পিতা আমাদের বলতে শেখায়। কিন্তু পিতৃতুল্য কেউ কথাবার্তা বলাটা শেখায়। পিতা আমাদের হাঁটতে শেখায়। কিন্তু পিতৃতুল্য কেউ এগিয়ে যেতে শেখায়। পিতা আমাদের নাম দেয়। পিতৃতুল্য কেউ পরিচয় দেয়। আমার পিতাতুল্য অরুণ জেটলির সঙ্গে আমার একটা অংশ ওনার সঙ্গে চলে গেল। ওনার আত্মার শান্তি কামনা করি।'' শেহবাগ তাঁর টুইটে লিখলেন, ''অরুণ জেটলি জির মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ। ডিডিসিএ-তে উনি দায়িত্বে থাকার সময় আমার মতো আরও অনেকে দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পেয়েছি। একটা সময় ছিল যখন দিল্লির ক্রিকেটাররা উচ্চস্তরে খেলার সুযোগ পেত না। কিন্তু উনি ছিলেন বলেই অনেকে সেই সুযোগ পেয়েছিল। আমার সঙ্গে ওনার ব্যক্তিগত সম্পর্কও ভাল ছিল। ওনার পরিবারের প্রতি সমবেদনা রইল।''