জি ২৪ ঘন্টা ডিজিটাল ব্যুরো: দুয়ারে এশিয়া কাপ (Asia Cup 2022)। এশিয়ার সেরা হওয়ার লড়াইয়ে শুধু বিশ্ববন্দিত ক্রিকেটারদের দিকেই নজর থাকবে না। আলোচনায় থাকবেন তাঁরাও, যাঁরা মাইক্রোফোন হাতে কাচের ঘরে বসে আগুন জ্বালান। কথা হচ্ছে ধারাভাষ্যকারদের নিয়ে। যাঁরা টেলিভিশন বা স্মার্ট ফোনে ম্যাচ দেখার আনন্দ নেন, তাঁদের কান কিন্তু থাকে ধারাভাষ্যকারদের দিকেই, তাঁরা কী বলছেন, কীভাবে দেখছেন ম্যাচ। ১৫তম এশিয়া কাপ শুরু হচ্ছে আগামী ২৭ অগস্ট থেকে। দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান। এশিয়া কাপের জন্য সম্প্রচারকারী চ্যানেল দুরন্ত সব ধারাভাষ্যকারদের বেছে নিয়েছেন। হিন্দি এবং ইংরাজি, এই দুই ভাষায় ধারাভাষ্য দেবেন প্রাক্তন ক্রিকেটার ও ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এশিয়া কাপে ধারাভাষ্য দেবেন যাঁরা: সঞ্জয় মঞ্জরেকর, রবি শাস্ত্রী, গৌতম গম্ভীর, আকাশ চোপড়া, জতীন সপ্রু, সঞ্জয় বাঙ্গার, দীপ দাশগুপ্ত ও ইরফান পাঠান, স্কট স্টাইরিস, রাসেল আর্নল্ড, ওয়াসিম আক্রম, ওয়াকার ইউনিস, আখতার আলি খান।


আরও পড়ুন: Virat Kohli: অতিমানবিক কোহলিকে দেখে চমকে ছিলেন রশিদ! আফগান তারকা শোনালেন অজানা গল্প


এশিয়া কাপের জন্য ভারতের ১৫ সদস্যের দল: বিরাট কোহলি, কেএল রাহুল, রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), সূর্যকুমার যাদব, ঋষভ পন্থ (উইকেটকিপার), দীপক হুডা, দীনেশ কার্তিক (উইকেটকিপার), হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, রবি বিষ্ণোই, যুজবেন্দ্র চাহাল, ভুবনেশ্বর কুমার, অর্শদীপ সিং ও আবেশ খান। শ্রেয়স আইয়ার, অক্ষর প্যাটেল ও দীপক চাহার মূল দলে জায়গা পাননি। তাঁরা রয়েছেন স্ট্যান্ড-বাই প্লেয়ার হিসাবে। তবে পিঠের চোটের জন্য এশিয়া কাপে খেলছেন না দলের এক নম্বর জোরে বোলার জসপ্রীত বুমরা। এমনকী সাইড স্ট্রেন ছিটকে দিয়েছে হর্ষল প্যাটেলকেও। 

 

করোনার ধাক্কায় ২০২০ সালে এশিয়া কাপ বাতিল হয়ে গিয়েছিল। এরপর ২০২১ সালে টুর্নামেন্ট আয়োজনের চেষ্টা করে এসিসি। কিন্তু ফের সেই কোভিডের কারণেই টুর্নামেন্ট ভেস্তে যায়। এশিয়া কাপের ইতিহাসে ভারত সর্বোচ্চ ৭ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ১৯৮৪ সালে শুরু হয় এই ঐতিহ্যবাহী টুর্নামেন্টে। অভিষেকেই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। বিগত ১৪ বছরে ভারত ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯০, ১৯৯৫, ২০১০, ২০১৬ ও ২০১৮ সালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ভারতের পরেই রয়েছে শ্রীলঙ্কা। পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন (১৯৮৬, ১৯৯৭, ২০০৪, ২০০৮ ও ২০১৪) হয় তারা। পাকিস্তান দু'বার (২০০০, ২০১২) চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।