নিজস্ব প্রতিবেদন- করোনার সংক্রমণের জন্য মাঝপথে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল চ্যাম্পিয়ন্স লিগ। বিশ্ব ফুটবলের অন্যতম সেরা লিগের ভবিষ্যত অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সব বাধা পেরিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনাল অনুষ্ঠিত হচ্ছে। করোনার জন্য লকডাউনে মাঝপথে থমকে গিয়েছিল লিগ। তার পর ৮ অগাস্ট ফের লিগ শুরু হওয়ার পর যেন নিজেদের অন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিল বায়ার্ন মিউনিখ। বার্সেলোনাকে কোয়ার্টার ফাইনালে ৮-২ গোলে নাস্তানাবুদ করেছে তারা। তার পর সেমিফাইনালে লড়াকু লিঁয়কে হারিয়ে যোগ্য দল হিসাবে ফাইনালে উঠেছে বায়ার্ন। আজ ফাইনালেও কি একইরকম অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠবে বায়ার্ন! আর কয়েক ঘণ্টা পরই জানা যাবে সেই উত্তর। ইউরোপের সেরা দল হবে কে! জানা যাবে আাজ রাতেই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনাল খেলবে পিএসজি। নেইমার-এমবাপ্পেরা প্রথমবারেই বাজিমাত করতে চাইবেন নিশ্চয়ই। ১৯৯৪-৯৫ মৌসুমে ইউসিএল সেমিফাইনাল খেলেছিল পিএসজি। এতদিন পর্যন্ত সেটাই ছিল তাদের সর্বোচ্চ সাফল্য। টমাস টুখেলের শিষ্যরা এবার কিন্তু নতুন ইতিহাস লেখার জন্য মরিয়া হয়ে উঠবেন। উল্টোজিকে বায়ার্ন মিউনিখের সামনে ষষ্ঠবার খেতাব জয়ের হাতছানি। ১৯৭৪, ১৯৭৫, ১৯৭৬, ২০০১ ও ২০১৩ সালে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছিল জার্মানির এই ক্লাব। পাঁচবার লিগ জয়ী দল বায়ার্নকে কিন্তু এবারও অপ্রতিরোধ্যই দেখাচ্ছে। টমাস মুলার- রবার্ত লেভানদোভস্কিদের সামনে সাত বছর পর আবার ইউরোপসেরার হওয়ার সুযোগ রয়েছে।


আরও পড়ুন-  পিচে গেঁথে রয়েছে বল, ম্যাচ শুরুতে দেরি! ক্রিকেটে এমন ঘটনা ঘটেছে আগেও


পর্তুগালের লিসবনে ইউরোপের সেরা ক্লাব হওয়ার লড়াইয়ে নামবে আজ দুই দল। রাত সাড়ে বারোটা থেকে সোনি টেন-২ তে দেখা যাবে এই মহারণ। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের খেতাব জয়ী দল প্রাইজমানি হিসেবে পাবে ১৯ মিলিয়ন ইউরো। রানার আপ দল পাবে ১৫ মিলিয়ন ইউরো।