নিজস্ব প্রতিবেদন : WADA (ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সি) ছয় মাসের জন্য সাসপেন্ড করেছে NADA-কে (ন্যাশনাল অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সি)। ফলে জাতীয় ডোপ টেস্টিং ল্যাবরেটরিগুলোতে তার প্রভাব পড়ছে। ক্রীড়ামন্ত্রী কিরেন রিজিজুও আশ্বাস দেন, কিছু "অভ্যন্তরীণ সমস্যা"র কারণে জাতীয় ডোপ টেস্টিং ল্যাবরেটরিতে সুষ্ঠু কার্যকারিতা প্রভাবিত করলেও অচিরেই সমস্যা মিটে যাবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING



NADA-র ল্যাবরেটরিগুলো আন্তর্জাতিক মানের নয়। তাই বিশে অগাস্ট থেকে ন্যাশানাল ডোপ টেস্টিং ল্যাবরেটরিতে (NDTL) কোনও পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হচ্ছে না। কারণ, WADA ৬ মাসের জন্য সাসপেন্ড করেছে NADA-কে। এরপরেই ন্যাশানাল ডোপ টেস্টিং ল্যাবরেটরির কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে ক্রীড়ামন্ত্রী জানান, "NDTL কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। আমি তাদের আশ্বাস করেছি যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হবে।"


ইতিমধ্যেই ন্যাশানাল ডোপ টেস্টিং ল্যাবরেটরি-র আধুনিকীকরণের জন্য অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণের কাছে অতিরিক্ত চার কোটি টাকা অর্থ চেয়ে চিঠি লিখেছেন কিরেন রিজিজু। কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী আবার NDTL এর গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান।


আরও পড়ুন - এবার হায়দরাবাদের দল খেলবে আইএসএল-এ?


এদিকে WADA-র ফাউন্ডেশন বোর্ড এবং এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য হওয়ার জন্য নির্বাচনে নিজের মনোনয়ন পেশ করেছেন কিরেন রিজিজু। অক্টোবর-নভেম্বর মাসে হবে এই নির্বাচন। NADA-কে সাসপেন্ড নিয়ে অনেকেই মনে করেন যে, WADA-র কমিটিতে কোনও ভারতীয় প্রতিনিধি না থাকার কারণে ন্যাশানাল ডোপ টেস্টিং ল্যাবরেটরির অ্যাক্রিডিটেশন বাতিল করেছে তারা।