নিজস্ব প্রতিবেদন: তিন মাসের মধ্যেই কি ইনভেস্টরের সঙ্গে মধুচন্দ্রিমা শেষ মহমেডান স্পোর্টিংয়ের (Mohammedan Sporting Club)? আই লিগ শুরুর আগে যা নিয়ে হইচই পড়ে গিয়েছে ময়দানে! অক্টোবরের শুরুতে ঘটা করে ইনভেস্টরের নাম ঘোষণা করে সাদা-কালো শিবির। বাঙ্কারহিল নামে মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধে মহমেডান স্পোর্টিং (Mohammedan Sporting Club)। মৌ-চুক্তি সই না হওয়ার কারণেই না কি ইনভেস্টরের সঙ্গে টানাপোড়েন চলছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


ঠিক কী হয়েছে? জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটালকে, মহমেডান স্পোর্টিংয়ের ফুটবল সচিব দীপেন্দু বিশ্বাস (Dipendu Biswas) জানালেন, "বাঙ্কারহিল চলে যাচ্ছে না। ওদের সমস্যাটা হয়েছেআমরা এখনও ওদেরকে কমিটি মেম্বার সবাই মিলে ওদের যে মৌ-চুক্তিটা আছে সেটা করতে পারছি না। ওটা শুধু আমি, ওয়াসিম (মহমেডানের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়াসিম আক্রাম), কামারদা মিলে করতে পারব না। এটা ৩২ জন মিলে করতে হবে। ওরা এক সপ্তাহ সময় দিয়েছে। যদি এই সময়ের মধ্যে (মৌ চুক্তি সই) না দিতে পারে তাহলে ছেড়ে দেব। এটা ৩২ জনের দায়িত্ব। সবাই এটা নিয়ে ভাববে। করে নিতে হবে।"


আরও পড়ুন- ISL 2020-21: সুপার লিগের ফিরতি পর্বের সূচি ঘোষণা, কবে হবে কলকাতা ডার্বি? 


ইনভেস্টর ছেড়ে গেলে আই লিগের কি আগে সমস্যায় পড়ে যাবে সাদা-কালো শিবির? এই প্রশ্নের উত্তরে দীপেন্দু জানান, "আপাতত এই বছরেরটা পুরো ওরা (বাঙ্কারহিল) করেছে। ওরা টাকা দিয়েছে। ওরা ভাবছে মৌ-চুক্তি হল না, আমরা টাকা দিয়ে দিলাম। তাই একটু পিছপা হচ্ছে। আই লিগে বিদেশি ফুটবলার, কোচদের বেতন দিতে কোনও সমস্যা হবে না। সমস্যাটা হচ্ছে মহমেডান কর্তা সকলের। ৩২ জনের। মৌ-চুক্তি নিয়ে আমরা একা সিদ্ধান্ত নিতে পারি না। আশা করি সমস্যা মিটে যাবে। সবাই মিলে জরুরী ভিত্তিতে বৈঠক করে মৌ চুক্তি করতে হবে।"


৯ জানুয়ারি আই লিগে অভিযান শুরু করছে মহমেডান স্পোর্টিং (Mohammedan Sporting Club)। সাত বছর পর আবার আই লিগের মূল পর্বে খেলবে সাদা-কালো ব্রিগেড। প্রথম ম্যাচেই মহমেডানের প্রতিপক্ষ সুদেভা দিল্লি এফসি।



আরও পড়ুন- Sourav-এর জন্য কাল আসছেন ডাক্তার দেবী শেঠি, জানিয়েছেন, বাইপাসের দরকার নেই