নিজস্ব প্রতিবেদন : কেউ বলেন তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। কেউ আবার বলেন, তিনি খলনায়ক। তবে ক্রিকেটে ম্যাচ ফিক্সিং নিয়ে কথা উঠলে হ্যান্সি ক্রোনিয়ের প্রসঙ্গ থাকবে। ক্রিকেটের ইমেজ বদলে দিয়েছিল দুই দশক আগের ঘটনা। এমনকী ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছিল ক্রোনিয়ের জীবন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত হওয়ার পর বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান হ্য়ান্সি। তাঁর মৃত্যু ঘিরে এখনও রহস্যের শেষ নেই। ক্রোনিয়ে এবং অন্য বুকিদের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনে যে জুয়াড়ি বড় ভূমিকা নিয়েছিল সেই সঞ্জীব চাওলাকে দেশে ফেরাল দিল্লি পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

২০ বছর পর সঞ্জীব চাওলাকে দেশে ফেরাতে পারল দিল্লি পুলিস। ২০০০ সালে সঞ্জীবের বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়েছিল। তিহার জেলে নিয়ে যাওয়ার আগে তাঁর কিছু বাধ্যতামূলক মেডিক্যাল টেস্ট হবে। ২০০০ সালে ম্য়াচ ফিক্সিং কাণ্ডে মহম্মদ আজহারউদ্দিন, মনোজ প্রভাকর, শেন ওয়ার্ন, অজয় জাদেজা, হার্শেল গিবস, নিকি বোয়ে, সেলিম মালিকদের নামও উঠেছিল। ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকার সিরিজে ঘটনার সূত্রপাত। তদন্তে জানা গিয়েছিল, সিরিজের প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে অনিল কুম্বলের বলে ইচ্ছে করে কোনও রান না করে আউট হন ক্রোনিয়ে। দ্বিতীয় ইনিংসেও ইচ্ছে করে রান আউট হন। 


আরও পড়ুন-  ক্যাপ্টেনকে কোহলিকে না জানিয়েই বিরাট সিদ্ধান্ত নিল বেঙ্গালুরু ফ্র্যাঞ্চাইজি!


ক্রোনিয়ে নিজের জীবন দিয়ে প্রায়শ্চিত্ত করে গিয়েছেন। কিন্তু মূল পান্ডা সঞ্জীব চাওলা এখনও কোনও শাস্তি পাননি। এবার কি তাঁর শাস্তি হবে! সঞ্জীব বর্তমানে ব্রিটেনের নাগরিক। ফলে তাঁকে দেশে ফেরাতে অনেক কাঠ-খড় পোড়াতে হয়েছে দিল্লি পুলিসকে। ১৯৯৬ সালে ব্যবসায়িক ভিসায় ইংল্যান্ডে যান তিনি। এর পর তাঁর ভারতীয় পাসপোর্ট বাতিল হয়।