নিজস্ব প্রতিবেদন:  সুপার সানডেতে বিশ্বকাপের জোড়া ম্যাচ হতে চলেছে সংস্কার হওয়া যুবভারতীতে। প্রথমে ইংল্যান্ড খেলবে চিলির বিরুদ্ধে। পরের ম্যাচে ইরাকের মুখোমুখি হবে মেক্সিকো। ধরেই নেওয়া হচ্ছে যে বিশ্বকাপের ম্যাচ দেখতে ভরে যাবে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন। আর সেই ম্যাচ দেখতে গিয়ে দর্শকরা পাবেন একেবারে বদলে যাওয়া স্টেডিয়ামকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- রাশিয়া বিশ্বকাপে খেলার ছাড়পত্র পেয়ে গেল জার্মানি ও ইংল্যান্ড


রবিবারের যুবভারতীতে দেখা যাবে ইংল্যান্ড এবং চিলিকে মূলত  অ্যাঞ্জেল গোমস এবং জ্যাডন স্যাঞ্চোর লড়াই। আরও স্পষ্টভাবে বললে স্যাঞ্চো সমৃদ্ধ ইংল্যান্ডের ফরওয়ার্ড লাইন এবং চিলির শক্তিশালী রক্ষণের লড়াই হিসাবে দেখা হচ্ছে।


প্রায় দুবছরের ব্যবধান। ফের একবার ফুটবল প্রেমিদের জন্য দরজা খুলছে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের। ইংল্যান্ড এবং চিলি। ২০১৬ সালে জানুয়ারি মাসে শেষ ম্যাচ হয়েছিল যুবভারতীতে। এবার ফুটবল মহারণের ম্যাচ। গ্রুপ এফ-এর চিলির বিরুদ্ধে ম্যাচে ইংল্যান্ডকেই এগিয়ে রাখছেন বিশেষজ্ঞরা।  গোমসকে তো আগামীর তারকা হিসাবে দেখছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর মতো ফুটবলাররা। অবশ্য মুম্বইতে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রস্তুতি ম্যাচে হারতে হয়েছিল স্টিভ কুপারের ইংল্যান্ডকে। তবে সেই ম্যাচ থেকে শিক্ষা নিয়ে গ্রুপ লিগের ম্যাচে চিলির বিরুদ্ধে অলআউট ঝাঁপাতে চাইছে ইংল্যান্ড। অন্যদিকে কলকাতার গরম আদ্রতায় কাহিল চিলি ফুটবলাররা। এই সমস্যা বাদ দিলে অবশ্য প্রথম ম্যাচের প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ডকে নিয়ে হোমওয়ার্ক সেরে ফেলেছে চিলি। স্যাঞ্চো, গোমসরা উইং দিয়ে খেলতে পছন্দ করেন। ইংল্যান্ডের উইং প্লে আটকানোই চ্যালেঞ্জ হার্নান কাপুতোর দলের ডিফেন্সের।


আরও পড়ুন- যুব বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে আটকে গেল নিউজিল্যান্ড


২০১১ সালে যুব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছিল ইংল্যান্ড। বিশ্বকাপে সেটাই ছিল ইংল্যান্ড দলের সেরা ফলাফল। অন্যদিকে ১৯৯৭ পর এই প্রথম বিশ্বকাপে সরাসরি কোয়ালিফাই করল চিলি। ১৯৯৩ সালে তিন নম্বরে শেষ করেছিল লাতিন আমেরিকার এই দেশটি। সুপার সান্ডের এই ম্যাচ দেখতে যে স্টেডিয়াম কানায় কানায় ভরাবেন শহরের মানুষ। এবার দেখার বিষয় কোন দলের খেলা মন ভরিয়ে তোলে তিলোত্তমার।