ইস্টবেঙ্গল (১) কালিঘাট এমএস (১)


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ওয়েব ডেস্ক: ডার্বির আগে চাপে ইস্টবেঙ্গল। যুবভারতীতে কালিঘাট এম এসের সঙ্গে ১-১ গোলে অমীমাংসিতভাবে ম্যাচ শেষ করল আর্মান্দো কোলাসোর দল। ডার্বির আগে পয়েন্ট নষ্ট করলেও তা নিয়ে মাথা ঘামাতে নারাজ কোচ আর্মান্দো।


মরসুমের চতুর্থ ম্যাচেই সমর্থকদের 'গো ব্যাক' স্লোগান শুনতে হল আর্মান্দো কোলাসোকে। বড়ম্যাচের আগে মঙ্গলবার কালিঘাটের কাছে পয়েন্ট নষ্ট করে লাল-হলুদ। শুধু পয়েন্ট নষ্ট করাই নয়,গোটা ম্যাচে হতশ্রী ফুটবল খেলেন র‍্যান্টিরা। তাতেই ম্যাচের শেষে ক্ষোভে ফেটে পড়েন লাল-হলুদ সমর্থকরা। যুবভারতীতে আর্মান্দোকে সরিয়ে মরগ্যানকে ফিরিয়ে আনার স্লোগান দেন তারা। যদিও সমর্থকদের এই ক্ষোভকে পাত্তা দিতে নারাজ ইস্টবেঙ্গল কোচ।



রবিবার বড় ম্যাচের আগে পয়েন্ট নষ্ট করল ইস্টবেঙ্গল। যুবভারতীতে কালিঘাট এম এসের সঙ্গে এক-এক গোলে অমীমাংসিতভাবে ম্যাচ শেষ করল আর্মান্দো কোলাসোর দল। ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটেই লিড নিয়ে নিয়েছিল লাল-হলুদ। মেহেতাবের ফ্রিকিকে মাথা ছুঁইয়ে গোল করে যান অধিনায়ক খাবরা। যদিও সেই লিড বেশিক্ষণ স্থায়ী থাকেন। জোয়াকিমের ভুল থেকে গোল করে কালিঘাটকে সমতায় ফেরান সৌরভ মল্লিক।


যত ম্যাচ গড়িয়েছে ততই ম্যাচ থেকে হারিয়ে গেছে ইস্টবেঙ্গল। বল পজেশন বেশি থাকা সত্বেও ইস্টবেঙ্গলের খেলার আক্রমণের চাপ খুঁজে পাওয়া যায়নি। ডার্বির আগে পয়েন্ট নষ্ট করলেও তা নিয়ে মাথা ঘামাতে নারাজ কোচ আর্মান্দো।


ম্যাচের পর দীর্ঘক্ষণ ড্রেসিংরুমে ইস্টবেঙ্গল ফুটবলারদের সঙ্গে আলোচনা সারেন কোচ। বড়ম্যাচে কীভাবে ঘুরে দাঁড়ানো যায়, তার ফর্মুলা বার করার চেষ্টা করেন তিনি। সমর্থকদের এই ক্ষোভকে স্বাভাবিক হিসাবেই দেখছেন কর্তারাও। ফুটবল সচিব সন্তোষ ভট্টাচার্য জানান,সমর্থকরা সব ম্যাচ জিততে চায়,তাই এই ক্ষোভের মধ্যে ভুল কিছু নেই।