ওয়েব ডেস্ক: 'করব, লড়ব, জিতব', না কেবল এতেই দল চ্যাম্পিয়ন হয়ে উঠবে না। এর জন্য প্রয়োজন বিশাল সমর্থন ও উচ্ছ্বাস। দল হারুক কিংবা জিতুক সমর্থকের সমর্থন থাকে ২৪ ঘণ্টাই। তবে খেলার সময় যারা চিয়ার করলে, 'দল চাঙ্গা' হয়, তাঁরা হলেন চিয়ারলিডার। আধুনিক ক্রিকেট থেকে ফুটবল, খেলার দুনিয়ায় বাণিজ্যিকতা যত বেশি ঢুকেছে চিয়ারলিডারদের দর ততই বেড়েছে। আর যেখানে দর নিয়ে দলাই মলাই হয় সেখানে প্রতিযোগিতাও স্বাভাবিক। চিয়ারলিডাররাও এই প্রতিযোগিতা থেকে নিজেদের আলাদা করতে পারেননি। অগত্যা, পরীক্ষায় বসতে হয় তাঁদেরও। পাস করলে চাকরি, ফেল হলেই, 'আপনি আসতে পারেন'। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এমনটাই হয়। পরীক্ষা দিয়েই বেছে নেওয়া হয় চিয়ারলিডারদের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পরীক্ষায় থাকে 'বুদ্ধিমত্তার টেস্ট'। শুধু রূপে মাত করলেই চলবে না, হতে হবে স্মার্ট এবং ইনটেলিজেন্ট। প্রশ্নের উত্তর আর সুইমস্যুটের দর্শন, একের পর এক ধাপ পেরিয়েই বাছাই হন একজন আদর্শ চিয়ারলিডার। এখানেই শেষ নন। জানতে হবে নৃত্যও। নাচের প্রতিযোগিতায় বিজয়ীরা থাকবেন, তাঁদের সঙ্গেই হবে চুক্তি। বাকিদের এবারের মত টাটা কিংবা 'বেটার লাক নেক্সট টাইম'।


আমেরিকার  ফুটবল টিম, 'লস অ্যাঞ্জেলেস র‍্যামস' এভাবেই চিয়ারলিডারদের চুক্তিবদ্ধ করল। ৪০০ জনের মধ্যে ৬৬ জনকে বাছাই করেছেন তাঁরা।