ওয়েব ডেস্ক: ১৮৬টা টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। ৫৫৬৯ রান। (সব ধরনের টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট মিলিয়ে) সর্বোচ্চ রান ১০০* অপরাজিত। এটা সবে হাফ টাইম। 'পিকচার আভি বাকি হে মেরে দোস্ত'। সিনেমা নয়, নয় ফুটবলও। ক্রিকেট খেলার কথাই বলছি। ২০০৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম মাঠে নামা। প্রথম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছিলেন ১২ জুন, ২০১০। মাত্র ৬টা বছর। যে ফরম্যাটে ৩০-এর ওপর রান করলেই সমান সমান হয় একদিনের ক্রিকেটের ৫০ রানের সঙ্গে, সেখানে এই ক্রিকেটারের দখলে ৪০টি হাফ সেঞ্চুরি। আর 'ফুল' আছে একটা। একেবারে আনবিটেন ১০০। বিরাটের 'রাজ্যভিষেক'। রাজকোটেই নিজের টি-টোয়েন্টি কেরিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। আর সেটা এল, আইপিএলের মঞ্চে, যা কেবল ভারতীয় ক্রিকেটের মঞ্চ নয়, বরং বিশ্বের ক্রিকেট মঞ্চ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিরাটের শেষ দশ টি২০ ম্যাচের পরিসংখ্যান-
২৩, ৫৫ অপরাজিত, ২৪, ৮২ অপরাজিত, ৮৯ অপরাজিত, ৭৫, ৭৯, ৩৩, ৮০, ১০০ অপরাজিত


একনজরে বিরাটের আইপিএল টি-টোয়েন্টি পরিসংখ্যান-


২০০৮-১৩ ম্যাচ, রান ১৬৫
২০০৯-১৬ ম্যাচ, রান ২৪৬
২০১০-১৬ ম্যাচ, রান ৩০৭
২০১১-১৬ ম্যাচ, রান ৫৫৭
২০১২-১৬ ম্যাচ, রান ৩৬৪
২০১৩-১৬ ম্যাচ, রান ৬৩৪
২০১৪-১৪ ম্যাচ, রান ৩৫৯
২০১৫-১৬ ম্যাচ, রান ৫০৫
২০১৬-৫ ম্যাচ, রান ৩৬৭


বিরাটকে নিয়ে স্যার ভিভের সেই ঐতিহাসিক মন্তব্য, "বিরাটের মধ্যে আমি নিজেকে দেখি। বর্তমান সময়ে আগ্রাসন আর ক্রিকেটে প্যাশনের শ্রেষ্ঠ নজির বিরাট। ওর ব্যাটিং দেখতে আমি খুব ভালোবাসি"। মারকুটে ভিভকে ব্যাটিং করতে দেখে একসময় 'ভয়' হত বিপক্ষের বোলারদের। আর সেই ভিভের সার্টিফিকেট বিরাটকে! ভয় হবে না তামাম দুনিয়ার?