নিজস্ব প্রতিবেদন : ক্রমাগত ব্যর্থতা। শেষ ছয় ম্যাচে পাঁচটিতে হার। শতবর্ষের বছরে অবনমনের আওতায় দল। এই অবস্থায় ফের স্বমহিমায় ফিরলেন ইস্টবেঙ্গলের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার। দলের হাল ধরতে আসরে নামলেন লাল-হলুদের কর্তা। আইজল ম্যাচ হারের পরই শনিবার দুপুরে কোচ মারিও, সহকারি কোচ বাস্তব রায় আর ফিজিক্যাল ট্রেনার কার্লোস নোদারকে তলব করে ক্লাব। হারের ময়নাতদন্ত করতে কোচিং স্টাফের সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ক্লাবের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার, ফুটবল সচিব রজত গুহ আর বোর্ডের অন্যতম ডিরেক্টর সৈকত গাঙ্গুলী। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কোয়েস জমানায় প্রথমবার ক্লাবের অন্দরে কোচিং স্টাফের সঙ্গে বৈঠক ক্লাব কর্তাদের। দুঘন্টার ম্যারাথন বৈঠক চলে। কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে কোচ মারিওর দাবি, ফুটবলাররা স্নায়ুর চাপ সামলাতে পারছেন না। মাঠের মধ্যে প্রকৃত নেতার অভাবও দেখছেন স্প্যানিশ কোচ। ফুটবলার বদলের বিষয়টি কোচের উপরেই ছাড়ছেন কর্তারা। দিন কয়েকের মধ্যেই নয়া বিদেশি ফুটবলার রিক্রুট-এর বিষয়টি চূড়ান্ত করে ফেলতে চান মারিও রিভেরা। সূত্রের খবর, সোমবারের মধ্যেই নয়া ফুটবলার নেওয়ার তালিকা জমা দেবেন লাল-হলুদ কোচ।  


আরও পড়ুন-  আইজলের কাছেও হার লাল-হলুদের, শতবর্ষে অবনমনের শঙ্কা ইস্টবেঙ্গলে


আলেসান্দ্রো জমানায় সল্টলেকে কিংবা কখনও সাইয়ের মাঠেই হতো দলের অনুশীলন।  ক্লাবের মাঠেই দলের অনুশীলন ফেরানোর উদ্যোগ ক্লাব কর্তাদের। বৈঠক শেষে ক্লাবের মাঠেও ঢুঁ মেরে আসেন মারিও, নোদাররা। হকি লিগ চলায় মাঠ পেতে কিছুটা সমস্যা হলেও বিএইচএ কর্তাদের সঙ্গে কথা বলে সেই সমস্যা মিটিয়ে ফেলতে চায় ইস্টবেঙ্গল। রবিবার ফুটবলার আর কোচিং স্টাফদের ক্লাবে ডেকে পাঠিয়েছেন ইস্টবেঙ্গল কর্তারা। সকালে সল্টলেকে অনুশীলন করার পর দুপুরে ক্লাবে আসবেন ফুটবলাররা।